শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিবেন যেভাবে

সজনে পাতার উপকারিতাপ্রিয় পাঠক আপনি হয়তো শীতকালে কিভাবে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিতে হয় সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। কিন্তু সঠিক কোন উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না। আজ আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে শীতকালে কিভাবে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিতে হয় সে সম্পর্কে আলোচনাকরবো । বিস্তারিত জানতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিবেন যেভাবে
একটা শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে তার যত্নের কোন ত্রুটি রাখতে চান না বাবা-মা। বিশেষ করে যদি শীতকালে একটি শিশুর জন্ম হয় তাহলে তার যত্ন আরো দুই গুণ বৃদ্ধি পায়। কারণ শীতকালে বাচ্চাদের সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দেয়।

পোস্টসূচীপত্রঃএখানে আমরা শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছি। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন-ভূমিকা

বড়দের তুলনায় ছোট বাচ্চাদের ত্বক অনেক বেশি স্পর্শকাতর ও নাজুক হয়ে থাকে। তাই শীতের আর্দ্র আবহাওয়ার কারণে বাচ্চাদের বাড়তি যত্ন নেওয়া উচিত। শীতকালে যেহেতু বাচ্চারা অসুস্থ বেশি হয়ে পড়ে তাই এই সময় বাচ্চাদের একটু বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। শীতের সময় বাচ্চাদের জ্বর, সর্দি কাশি, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগ বেশি দেখা দেয়।

তবে এই শীতের সময় যদি বাচ্চাদের বাড়তি যত্ন নেওয়া যায় তাহলে তাদের সুস্থ রাখা সম্ভব। শীতকালে ছোট সোনা মনিরা যেন সুস্থ থাকে সেক্ষেত্রে কিভাবে তাদের ত্বকের যত্ন নিতে হবে সেই সম্পর্কে যে বিষয়গুলো জানব তা হল; 

শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো, বাচ্চাদের জন্য কোন অলিভ অয়েল ভালো, শীতকালে বাচ্চাদের গোসলের সময়ও নিয়ম, বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম বা নবজাতকের প্রসাধনী, বাচ্চাদের ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করুন, নবজাতকের ড্রাইভার পড়ানোর নিয়ম, ডায়াপার কতক্ষণ পরিয়ে রাখা যায়,কোন ডায়াপার ভালো সেই সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো

শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ বড়দের তুলনায় বাচ্চাদের ত্বকের জন্য ভালো ব্র্যান্ডের ক্রিম বেছে নেওয়া উচিত। যদিও ছোট বাচ্চাদের ত্বকে কোন ধরনের ক্রিম বা অন্য কিছু ব্যবহার করা ঠিক নয়। 

তবুও বর্তমানে অনেক ক্রিম বা বেবি অয়েল রয়েছে যেগুলো আপনার সন্তানের ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন সেগুলো যেন ভালো ব্র্যান্ডের হয়। কারণ বর্তমানে বাজারে নকল পণ্যের ছড়াছড়ি রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনাকে সচেতন হয়ে বাচ্চাদের জন্য প্রোডাক্ট ক্রয় করতে হবে।

বড়দের তুলনায় শিশুদের ত্বক তিনগুণ বেশি কোমল এবং সংবেদনশীল। শীতের সময় বাচ্চাদের ত্বক অনেক দ্রুত আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে। শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্নে তেল মালিশের কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত আপনার সন্তানকে তেল মালিশ করাতে পারেন এতে করে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং শীতের সময় বাচ্চাদের ত্বক রুক্ষতার হাত থেকে রক্ষা পায়।


বর্তমানের ডাক্তাররা সরিষার তেল মালিশ করতে বারণ করেন। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বেবি অয়েল কিনতে পাওয়া যায়। আপনার সন্তানের স্কিনের ধরন অনুযায়ী যে কোন একটা ভালো ব্র্যান্ডের বেবি অয়েল নিবেন। প্রত্যেকদিন গোসলের আগে ভালোভাবে বাচ্চার শরীরে বেবি অয়েলটি মালিশ করবেন। বেবি অয়েল মালিশ করা বাচ্চার কোমল ত্বকের জন্য অনেক বেশি জরুরী।

বাচ্চাদের জন্য কোন অলিভ অয়েল ভালো

অলিভ অয়েলের উজ্জ্বলতা বাড়ে। অর্থাৎ অলিভ অয়েল বাচ্চাদের শীতে ও গরমেও ব্যবহার করা যায়। সব মৌসুমী বাচ্চার শরীরে তেল মালিশ করা তার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। ভিটামিন এ, ই , ডি এবং কে সমৃদ্ধ অলিভ অয়েল ত্বকের আদ্রতা ঠিক রাখা ছাড়াও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কাজ করে। তবে শীতকালে এবং গরমকালে অলিভ অয়েল ব্যবহারের পদ্ধতি একটু আলাদা। 

গরমকালে ত্বকের রুক্ষতা কম চোখে পড়ে কিন্তু শীতকালে ত্বকের রুক্ষতা বেশি থাকে তাই দীর্ঘ সময় ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে গোসলের পর বাচ্চা শরীরে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে বলা হয়। কিন্তু গরমে বাতাসে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় ত্বক এমনিতেই তৈলাক্ত থাকে। 

তাই শীতকালে গোসলের পর অলিভ অয়েল ব্যবহার করা হলেও গরমকালে শুধুমাত্র গোসলের আগে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হয়। অনেকেই ভাবেন গরমে আলাদা করে কোন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। 

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সব মৌসুমে বাচ্চাকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করানো খুব দরকারি। এমনকি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব দূর করে। এছাড়াও নিয়মিত তেল মালিশ বাচ্চার পেশী গঠনের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

ছোট বাচ্চাদের মাথার ত্বকে খুব সহজে ময়লা আটকে যেতে পারে। তবে শীতকালে এই সমস্যাটি বেশি দেখা দেয়। শীতকালে অতিরিক্ত শুষ্ক আর্দ্রতার কারণে বাচ্চাদের ফ্ল্যাকি ত্বকের সমস্যাটি দেখা দেয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুর মাথা ও ত্বকের জন্য সঠিক তেলটি বেছে নিবেন। আলতো হাতে মাথায় ও ত্বকে তেল মালিশের ফলে এই ফ্ল্যাকি ত্বকের সমস্যা প্রতিরোধ করা যায়।

শীতকাল বাচ্চাদের গোসলের সময় ও নিয়ম

শীতকালে বাচ্চাদের গোসলের সময় ও নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? কারণ শীতকালে বাচ্চাদের সঠিক সময়ে নিয়ম মেনে গোসল করালে তাদের শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে।শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হল গোসল করানো। 

বেশি সময় ধরে উষ্ণ পানিতে বাচ্চাকে না রেখে ঝটপট গোসল সেরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে বাচ্চা ত্বক শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা পাবে। 


বাচ্চার কোমল ত্বকের জন্য যেকোনো ভালো ব্র্যান্ডের হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিনজার টি যেন পি এইচ ভারসাম্যপূর্ণ হয়। এবং মাথার ত্বকে বেবিদের জন্য তৈরি মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।

বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম বা নবজাতকের প্রসাধনী

বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম বা নবজাতকের প্রসাধনী সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? এই বিষয়টা খুবই সেনসিটিভ। কারণ বাচ্চাদের ত্বক বড়দের ত্বকের তুলনায় তিন গুণ বেশি সংবেদনশীল। তাই তাদের ত্বকে চাইলেও যে কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যায় না। 

বাচ্চাদের ত্বকের জন্য যে প্রোডাক্টটি আপনি ব্যবহার করেন না কেন তা একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।বাচ্চাদের ত্বকের জন্য এমন ক্রিম বেছে নিতে হবে যাতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বাচ্চাদের ত্বক যেহেতু অনেক বেশি কোমল এবং সংবেদনশীল হয়। 

তাই বাচ্চাদের শরীরে যে কোন ক্রিম বা মশ্চারাইজার ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত অথবা প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি এমন পণ্য ব্যবহার করতে পারেন। বড়রা ব্যবহার করে এমন কোন ক্রিম বা লোশন বাচ্চাদের ত্বকে ব্যবহার করবেন না। বাচ্চাদের ত্বকে যে কোন ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার আগে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

বাচ্চাদের ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করুন

বাচ্চাদের ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করতে অবশ্যই তাদের এক্সট্রা যত্ন নিতে হবে। কারণ শীতের সময় ঠোঁট ফাটা একটি সাধারণ সমস্যা।বড়দের পাশাপাশি শীতকালে ছোট বাচ্চাদের ঠোঁট ফেটে যাওয়া খুব সাধারণ একটি ব্যাপার। ঠোঁটফাটা সমস্যা থেকে বাচ্চাদের রক্ষা করতে ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন অথবা ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন লোশন ব্যবহার করতে পারেন।

নবজাতকের ডায়াপার পরানোর নিয়ম

নবজাতকের ডায়াপার পড়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য।বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ডায়াপার পাওয়া যায়। ডায়াপার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। 

আপনার বাচ্চার জন্য কোন ডায়াপারটি ভালো হবে সেটা যদি আপনি বুঝতে না পারেন তাহলে ডক্টরের পরামর্শ নিন। ডায়াপার পড়ানোর আগে অবশ্যই র‌্যাশ মোকাবেলায় সঠিক ক্রিম এবং ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এবং ডায়াপার পরিবর্তন করার পর অ্যালকোহল মুক্ত এবং ক্ষার মুক্ত ওয়াইপস দিয়ে ডায়াপার এলাকা পরিষ্কার করুন। 

বাচ্চাকে এক ডায়াপার পরিয়ে বেশিক্ষণ রাখবেন না। এতে র‌্যাশ বা ইনফেকশন হতে পারে। এমনকি বাচ্চার সর্দি-কাশির সমস্যা হতে পারে। তাই ভেজা ডায়াপার ঘন ঘন পরিবর্তন করুন।

ডায়াপার কতক্ষন পরিয়ে রাখা যায় 

ডায়াপার কতক্ষণ পরিয়ে রাখা যায় সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। একটা ডায়াপার তার ওজনে থেকে আট গুণ বেশি প্রস্রাব ধরে রাখার ক্ষমতা থাকে। বাচ্চা যদি নবজাতক হয় তাহলে সে বুকের দুধ খায় এবং ঘনঘন প্রস্রাব করে। সেক্ষেত্রে নবজাতকদের জন্য দুই থেকে তিন ঘন্টা পর পর ডায়াপার পরিবর্তন করতে হবে। 

অর্থাৎ সারা দিনে ৮ থেকে ১২ টা ডায়াপার রাখতে হয়। যেসব বাচ্চাদের বয়স এক বছরের নিচে থাকে তাদের ক্ষেত্রে ৪ ঘণ্টা পরপর ডায়াপার পরিবর্তন করার কথা বলা হয়। এছাড়াও আপনার বাচ্চার বয়স যদি এক বছরের বেশি হয় তাহলে ৬ ঘন্টা পরপর ডায়াপার পরিবর্তন করতে পারেন। 

আপনার বাচ্চা সারা দিনের খাবার তালিকা এবং পানি খাওয়া এবং প্রস্রাব করার ওপর নির্ভর করছে ডায়াপার পরিবর্তন করা। সেদিকে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

১.বাচ্চা যদি অতিরিক্ত প্রস্রাব করে অর্থাৎ ডায়াপার যদি পুরোপুরি ভিজে যায় বা স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে বাচ্চা ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই এই অবস্থায় যত দ্রুত সম্ভব আপনাকে ডায়াপার পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়াও বাচ্চা যদি ডায়াপারের মধ্যে পটি করে দেয় তাহলে সাথে সাথে ডায়াপার পরিবর্তন করে দিতে হবে।

২.বাচ্চাকে যখন ঘুম পারাবেন ঠিক তার আগ মুহূর্তে নতুন ডায়াপার বাচ্চাকে পড়াতে হবে। ডায়াপার পড়ানোর আগে আপনি পুরো করে ভেসলিন লাগাতে পারেন এতে ভেজা ডাইপার শরীরে লেগে থাকতে পারবেনা।

৩. ডায়াপার সিলেকশন করার সময় যে ডায়াপারের বেশি শোষণ ক্ষমতা সেই ধরনের ডায়াপার বাঁচার জন্য সিলেক্ট করবেন। এরপরও আপনাকে রাতে মাঝে এক দুইবার ডায়াপার চেক করতে হবে।

কোন ডায়াপার ভালো

কোন ডায়াপার ভালো সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। ছোট বাচ্চারা যেহেতু ঘন ঘন প্রস্রাব পায়খানা করে সেক্ষেত্রে ডায়াপার ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে। বর্তমানে অধিকাংশ মায়েরা বাচ্চাদের ডায়াপার ব্যবহার করান। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ডায়াপার পাওয়া যায়। 

এত এত ডায়পারের মধ্যে কোন ডায়াপার বাচ্চার জন্য ভালো হবে এটা নিয়ে মায়েরা উদ্বিগ্ন থাকেন। কারণ সবাই চায় তার সন্তানের জন্য সবচেয়ে ভালো ডায়পারটা সিলেক্ট করার। আজ আমি বহুল ব্যবহৃত বেশ কিছু ডায়াপারের নাম উল্লেখ করব। 

যে ডায়াপারগুলো আপনার সন্তানের জন্য উপকারী হবে। অর্থাৎ যে ব্যাপারগুলোর শোষণ ক্ষমতা ভালো সেগুলোই আপনার সন্তানের জন্য উপকারী ডায়াপার। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা ডায়াপার গুলোর নাম জেনে নেই।
  • Thai Diaper
  • Huggies Diaper
  • Pampers Diaper
  • Twinkle Diaper
  • Happy nappy Diaper
  • Smile Diaper
  • Diapant Diaper
  • Chu.Chu Diaper

লেখকের মন্তব্য-শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন

একটি বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সম্পূর্ণ দায়ভার বর্তায় তার বাবা মার উপর। বাবা-মা তার সন্তানকে নিয়ে সবসময় উদ্বিগ্ন থাকে কি করলে তার সন্তানটি ভালো থাকবে সুস্থ থাকবে। গ্রীষ্মকালের তুলনায় শীতকালে বাচ্চাদের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের বাড়তি যত্ন করতে হয়।

এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা কোন উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত জনদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url