চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম - চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম -চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে চিয়া সিড সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানানোর চেষ্টা করব। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
চিয় সিড খাওয়ার নিয়ম-চিয় সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
পোস্ট সূচিপত্রঃএই আর্টিকেলটিতে চিয়া সিডের বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পয়েন্টগুলো সম্পর্কে জানতে অবশ্যই আর্টিকেলটি পড়তে হবে।

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা-ভূমিকা

বর্তমান সময়ে প্রায় সকলেই স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন। বিশেষ করে ঘটে যাওয়া করণাকালীন জটিলতার পর থেকে সেই সচেতনতা বেড়ে গিয়েছে আরো কয়েকগুণ। প্রতিদিনের খাবার তালিকা ও পুষ্টিগুণ নিয়ে মানুষের সচেতনতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

তাইতো স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের খাবার তালিকায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চিয়া সিড। আজ আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে চিয়া সিড সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

চিয়া সিড কি

চলুন জেনে নেই চিয়া সিড আসলে কি? প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার হলো চিয়া সিড। চিয়া বীজ বা চিয়া সিড মরুভূমি অঞ্চলে জন্মানো সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ। মধ্য আমেরিকাতে এই অতি উপকারী বীজটির আদি জন্মস্থান। মধ্য আমেরিকার প্রাচীন আদিবাসী অ্যাজটেক জাতির খাদ্য তালিকা এই বীজটি অন্তর্ভুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। 


প্রাচীন অ্যাজটেক ও মায়া জাতির মানুষ চিয়া সিড কে সোনার থেকেও বেশি মূল্যবান মনে করত। এই আদিবাসী জাতিদের বিশ্বাস ছিল চিয়া সিড তাদের শক্তি ও সাহস যোগাত।চিয়া সিড সব ধরনের আবহাওয়া হয়ে থাকে। এই বীজে পোকামাকড়ের আক্রমণ তেমন একটা হয় না। চিয়া বীজ সাধারণত সাদা, কালো ও বাদামি রঙের হয়ে থাকে। চিয়া সিড দেখতে তিলের মত ছোট সাইজের হয়ে থাকে।

চিয়া সিড ও তোকমার মধ্যে পার্থক্য

অনেকেই তোকমাকে ভুলবশত চিয়া সিড মনে করে থাকেন। তবে চিয়া সিড ও তোকমা দানা সম্পূর্ণ আলাদা।চিয়া সিড তোকমার চেয়ে আকারে ছোট আর তোকমা দানা চিয়া সিডের থেকে আকারে বড় ও কালো। তবে চিয়া সিড ও তোকমার পুষ্টিগুণ প্রায় একই। আপনারা যদি চান তাহলে চিয়া সিড ও তোকমা দানা একসাথে ভিজিয়ে খেতে পারেন।

চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ

চিয়া হল একটি সুপার সিড ।চিয়া খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার।চিয়া সিড এ রয়েছে ওমেগা থ্রি, ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন বি, থায়ামিন, আয়রন, ফলিক এসিড, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি পুষ্টিগুণ। এছাড়াও চিয়া সিড এ আরো রয়েছে ঃ
  • দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম
  • কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
  • পালং শাকের চেয়ে ৬ গুণ বেশি আয়রন
  • ব্লুবেরি থেকে ৩ গুণ বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে
  • ব্রকলি থেকে ১৫ গুণ বেশি ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে
  • কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
  • মুরগির ডিমের থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন
  • স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড
এ সকল কারণে পুষ্টিবিদরা চিয়া সিড কে সুপারফুড বলে থাকে। তবে অনেকেই রয়েছেন যারা চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানেন না। যার ফলে আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই সুপারফুডটিকে অন্তর্ভুক্ত করছেন না।

চিয়া সিড এর দাম কত

চিয়া সিড বেশ ভালো দামে বিক্রি হয়। জায়গা ভেদে বা অঞ্চল ভেদে চিয়া সিডের দাম কম বেশি হতে পারে। আর্টিকেলটি লেখার আগে আমার অঞ্চলে চিয়া সিডের দাম ছিল ১০০ গ্রাম ৬০ টাকা অর্থাৎ ৬০০ টাকা কেজি বাজার দর ছিল। 

তবে আপনি চিয়া সিড কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে কিনবেন। অঞ্চল ভেদে দাম কম বেশি হতে পারে। আমি শুধু মাত্র আমার অঞ্চলের দামটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনাদের ধারণা দেওয়ার জন্য।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়মঃ চিয়া সিড বিভিন্ন ভাবে আপনি খেতে পারেন।চিয়া সিড স্বাদ ও গন্ধবিহীন একটি খাবার। এই খাবারটি রান্না করে খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। নরমাল পানিতে ভিজিয়ে সহজেই আপনি চিয়া সিড খেতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খাবারে সাথে মিশিও খেতে পারেন যেমন ওটস, পুডিং, জুস, দই ইত্যাদি সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারে। 

এছাড়াও আপনারা যদি চান টক দই, রান্না করা খাবার এবং সালাদের উপরে ছড়িয়ে দিয়েও খেতে পারেন।চিয়া সিড ৩০-৪০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা রাতে শোয়ার আগে চিয়া সিড সহ পানি পান করবেন।


উপকারিতাঃচিয়া সিড খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে এর মধ্যে শক্তি বা কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে সহায়তা করে। ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখে। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় উপকার করে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে। 

ভালো ঘুমাতে সহায়তা করে। হজমে সহায়তা করে। ত্বক, চুল ও নখ ভালো রাখতে সহায়তা করে। গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

সিডস জাতীয় উপাদান আমাদের শরীরের জন্য সব সময় উপকারী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সিডস জাতীয় খাবারের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। এই উপাদানটি কার্ডিয়াক হেলথ এর জন্য বেশ উপকারী। 

যারা প্রতিদিন শাকসবজি খেতে পারেনা, অনেকের গ্যাসের সমস্যা থাকে আবার আইবিএস এ সমস্যা থাকে তারা অনায়াসে চিয়া সিড খেতে পারেন।চিয়া সিড এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। এছাড়া চিয়া সিড এর উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য।

চিয়া সিড এর উপকারিতা

পুষ্টিবিদদের মতে,চিয়া সিড এ থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ক্ষতিকর বা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সহায়তা করে।

  • কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং শরীরে পুষ্টি জোগাতে দিনে অন্তত দুই চামচ চিয়া সিড খাওয়া উচিত।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করতে চিয়া সিড খাওয়া উচিত কেননা চিয়া সিড এ রয়েছ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
  • চিয়া সিড মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
  • চিয়া সিড রক্তে চিনির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে বলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
  • এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকার জন্য হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় দারুন কাজ করে।
  • চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে বলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
  • চিয়া সিড এসিডিটি সমস্যা দূর করার পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনে।
  • চিকিৎসকদের মতে চিয়া সিড ভালো ঘুমাতেও সহায়তা করে।
  • এছাড়াও চিয়া সিড হাঁটুয়া জয়েন্টে ব্যথা কমিয়ে থাকে। সুন্দর একটা সহায়তা করে ত্বক, চুল ও হাতের নখ।
  • চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়
  • চিয়া সিড প্রবাহ জনিত সমস্যা দূর করে।
  • চিয়া সিড গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ও ব্যবহার করা হয়

চিয়া সিড এর অপকারিতা

চিয়া সিডের স্বাস্থ্য উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে কিছু অপকারিতা। সেগুলো সম্পর্কে জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়তো অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। প্রায় সব উপাদানেরই উপকারের পাশাপাশি কিছু অপকারিতা রয়েছে।চিয়া সিড ও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই চলুন জেনে নেই চিয়া সিডের অপকারিতা সম্পর্কে।
  • চিয়া সিড প্রটেস্ট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার বাড়াতে সহায়তা করে। সুতরাং এই খাবারটি পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত।
  • প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় চিয়া সিড বেশি খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পরিমাণ মতো চিয়া সিড সেবন করবেন।
  • আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড সেবন করেন তাহলে আপনার শরীরের ওজন অস্বাভাবিক হারে কমে যেতে পারে। যার ফলে আপনার শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • চিয়া সিড দেহের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ কমায়। আপনি যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণে চিয়াসীড সেবন করেন তাহলে শরীরের রক্তচাপ বেশি কমে যেতে পারে। তাই চিয়া সিড সেবনে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
  • বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খেলে এলার্জি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। এর সাথে অনেকের গ্যাস্ট্রিক সহ শরীর ফুলে যাওয়া এবং বাতের ব্যথা দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে চিয়া সিট বেশি গ্রহণ করলে দেখা দিতে পারে বমি ভাব মাথা ব্যথা ও উদারম।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে উচ্চমাত্রার প্রোটিন খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। যেহেতু চিয়া সিডে রয়েছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন তাই অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

আমরা অনেকেই রয়েছি যাদের স্বাস্থ্য প্রয়োজনে তুলনায় অনেক বেশি। এ ধরনের স্বাস্থ্যবান মানুষগুলো প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে তাদের স্বাস্থ্যকে ছিমছাম রাখতে বা নিজের শরীরকে স্লিম ও ফিট রাখতে। তাই প্রতিনিয়তই ডায়েট থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার বাদ দিতে হয়। যার ফলে অনেক সময় দেখা যায় স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। 


তাই এ ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে অবশ্যই ডায়েটে কিছু হেলদি ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত। তাই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে চিয়া সিড অন্যতম। তাই আপনি যদি চান ওজন কমাতে চিয়া সিড আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

১. চিয়া সিড এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবার প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করার ফলে পেট ভরা ভরা অনুভূতি হয় ফলে ক্ষুদা কম লাগে। যা আপনাকে কম ক্যালরি গ্রহণে বা ওজন কমাতে সহায়তা করে।

২. চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। প্রোটিন স্বাস্থ্যের জন্য সবদিক থেকে খুবই উপকারী। ওজন কমানোর জন্য প্রোটিন অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের দিক থেকে অনেকাংশে এগিয়ে রয়েছে। উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার ক্ষুধা কমাতে সহায়তা করে। দেখা গিয়েছে উচ্চ প্রোটিন খাবারের আকর্ষণ প্রায় ৬০% এর মত কমায়। 

এছাড়াও রাতের বেলায় টুকটাক খাওয়ার ইচ্ছা ৫০% পর্যন্ত কমায়। এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ চিয়া সিড ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন এরপর খাবারটির স্বাদ বাড়ানোর জন্য এতে লেবুর রস, কমলার রস, গোল মরিচ অথবা মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। 

৩. এক গ্লাস পরিমাণ কুসুম গরম পানিতে এক টেবিল চামচ চিয়া সিড দিয়ে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন। আপনারা চাইলে ১ ঘন্টাও ভিজিয়ে রাখতে পারেন। তবে সারা রাত ভেজানোর কোন প্রয়োজন নেই।৩০ মিনিট পর দেখতে পাবেন চিয়া সিড গুলো ফুলে ডাবল হয়ে গেছে। 

আপনারা যদি চান এই পর্যায়েও চিয়া সিড ভেজানো পানি খেয়ে নিতে পারেন। অথবা যারা প্রতিদিন সকালে লেবু পানি খেয়ে থাকেন তারা চাইলে চিয়া সিড ভেজানো পানিতে এক চা চামচ লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে আপনার ওজন কমতে সহায়তা করবে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে চিয়া সিড কিভাবে খাবেন, চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার মতামত কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। 

আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখবেন এবং আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে বা কোন কিছু না বুঝতে পারেন অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে ভুলবেন না। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url