মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ১৩ টি ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ১৩ টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে সাদা স্রাব দূর করবেন সে বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ১৩ টি ঘরোয়া উপায়
পোস্ট সূচিপত্রঃআর্টিকেলটিতে মেয়েদের সাদা স্রাব সম্পর্কে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। তাই দেরি না করে বিস্তারিত জানতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

সাদাস্রাব দূর করার ঘরোয়া উপায়-ভূমিকা

মেয়েদের একটি সাধারণ সমস্যা হল সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া। সাধারণত এই সমস্যাটি বেশি লক্ষ্য করা যায় বাড়ন্ত বয়সে কিশোরীদের। অল্প পরিমাণে প্রায় সব কিশোরীদেরই এই সমস্যাটি দেখা দেয় তবে এই সমস্যাটি যদি বেশি পরিমাণে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই চিন্তার বিষয়। 

অনেক সময় দেখা যায় অনেক বড় বড় রোগের লক্ষণ হিসেবে বিভিন্ন রং ধারণ করে। এই আর্টিকেলে সাদা স্রাব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।তাই আপনার সমস্যাটি কোন পর্যায়ে সেটি জানার জন্য আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ুন

সাদা স্রাব কেন হয়

লজ্জার কারণে আমরা অনেকেই সাদা স্রাব এর বিষয়ে অনেক কিছু জানি না। সাদাস্রাব জনিত অসুস্থতার কারণে অনেকে বাসায় বসে থাকে। আবার অনেকে সুস্থ থাকার ফলেও সাদা স্রাব নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন ধরনের স্রাব স্বাভাবিক এবং কোন ধরনের স্রাব অস্বাভাবিক।


স্বাভাবিক সাদা স্রাব তার ধরনের হয়ে থাকে।স্বাভাবিক সাদা স্রাব সাধারণত দইয়ের মত ঘন হতে পারে। এর থেকে পাতলাও হতে পারে। এছাড়াও দুধ বা পানির মত পাতলা ও হতে পারে। আবার ডিমের সাদা অংশের মতো স্বচ্ছ বা জেলির মত অনেকটা পরিমাণ লম্বা হয়ে থাকে টানলে ভাঙ্গে না এমন হতে পারে।

স্বাভাবিক সাদা স্রাব সাধারণত দুইটি রংয়ের হয়ে থাকে, সম্পূর্ণ সাদা কালার এবং ডিমের সাদা অংশের মতো স্বচ্ছ কালার।

একদিনে কি পরিমান সাদা স্রাব স্বাভাবিক

একদিনে সাধারণত দুই থেকে পাঁচ মিলি লিটার অথবা দুই থেকে পাঁচ এমএল সাদা স্রাব যাওয়া স্বাভাবিক। অথবা এই পরিমাণের থেকে সামান্য কম বেশিও হতে পারে। প্রত্যেক মানুষের শরীরের গঠন যেমন আলাদা তেমনি এক একজনের এক এক রকম সাদা স্রাব যেতে পারে। তবে এতে ভয়ের কোন কারণ নেই কারণ এই পরিমাণ সাদা স্রাব যাওয়া স্বাভাবিক। 

প্রত্যেক মেয়েদেরই কম বেশি সাদা স্রাব যায়। আবার একজন মানুষেরই মাসে এক এক সময় এক এক পরিমাণ সাদা স্রাব যেতে পারে। এতে ভয়ের বা টেনশনের কোন কারণ নেই। তবে প্রতি মাসে যে পরিমাণ সাদাস্রাব যায় হঠাৎ যদি এর থেকে বেশি পরিমাণে সাদা স্রাব যাওয়া শুরু করে তাহলে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

সাদা স্রাব কি দুর্বলতার কারণ

অনেক মেয়েরাই ভাবে সাদাস্রাব যাওয়ার কারণে শরীলের দুর্বলতা বাড়ছে। অথবা স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়ছে। এগুলো সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সাদা স্রাব শরীরের জন্য কোন ক্ষতি করে না, বরং শরীরের জন্য বেশ উপকারী। চলুন জেনে নেওয়া যাক সাদা স্রাবের দুইটা উপকারিতার কথা।
  • মাসিকের রাস্তা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে
  • মাসিকের রাস্তায় ইনফেকশন হওয়া থেকে সুরক্ষা দেয়
সাদা স্রাব থাকাটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিক পরিমাণে সাদা স্রাব হলে এটি বন্ধ করার কোন প্রয়োজন নাই। প্রায় সব মেয়েরই সাদাস্রাব যায়। সাদা স্রাব যাওয়ার ফলে আপনাকে দুর্বল করবে না আপনার স্বাস্থ্য ভাঙবে না।

মেয়েদের সাদা স্রাব দূর করার ১৩ টি ঘরোয়া উপায়

মেথি-অতিরিক্ত পরিমাণ সাদা স্রাব দূর করার জন্য এক চামচ মেথি এক গ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানি আপনি পান করবেন। এর ফলে মেথির সমস্ত পুষ্টিগুণ আপনি পেয়ে যাবেন।এভাবে অল্প কিছুদিন মেথি পানি পান করলে আপনার অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব অনেকাংশেই কমে যাবে।


আমলকি-আপনার যদি অতিরিক্ত সাদা স্রাবের সমস্যা থাকে তাহলে আমলকি খেতে পারেন। আমলকি যেহেতু অনেক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ তাই আমলকি যেকোনো ভাবে খেতে পারেন। কাঁচা অবস্থায় খেতে পারেন, অথবা আমলকির গুড়া পানিতে মিশিয়েও খেতে পারে সাদা স্রাবের জন্য বেশ ভালো উপকার পাবেন।

ডালিম-ডালিম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ। আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাবের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে কাঁচা ডালিমের কোয়া খেতে পারেন। এছাড়াও ডালিম ফলের পাতাও সাদা স্রাব বন্ধ করতে বিস্ময়কর ভাবে কাজ করে থাকে।

ধনিয়া-ধনিয়া সাদা স্রাব দূর করার জন্য বেশ ভালো কাজ করে। আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে ধনিয়া গুঁড়া মিশিয়ে খেতে পারেন অথবা মেথির মতো গোটা দুনিয়া এক গ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে সেই পানি সকালে পান করতে পারেন। এতে বেশ ভালো উপকার পাবেন।

অ্যালোভেরা-এলোভেরা বেশ উপকারী একটি উপাদান। রূপচর্চা থেকে শুরু করে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর করতে আমরা এলোভেরা ব্যবহার করে থাকি। সাদা স্রাবের ক্ষেত্রেও অ্যালোভেরার কার্যকরী। আপনি যদি প্রতিদিন অ্যালোভেরার জেল পানির সাথে মিশিয়ে পান করতে পারেন তাহলে অনেকটা উপকার পাবেন।

ভাতের মাড়-সাদা স্রাব সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন ভাতের মার খেতে পারেন। আপনি যদি প্রতিনিয়ত সাদা স্রাব সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে প্রতিদিন ভাতের মাড় পান করুন। এতে আপনি বেশ উপকৃত হবেন।

আদা-কিছু পরিমাণ আদা রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে। এরপর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানিতে দুই চা চামচ আদা ভালোভাবে ফুটিয়ে এক কাপ পরিমাণ করে নিতে হবে। এরপর ঠান্ডা হয়ে এলে আদা পানি পান করবেন। এভাবে যদি আপনি তিন সপ্তাহ ধরে নিয়মিত এই পানি পান করতে পারেন তাহলে সাদা স্রাব বা নিউকোরিয়া সমস্যা অনেক অংশে নির্মূল হয়ে যাবে।

তুলসী পাতা-সাদা স্রাব দূর করতে তুলসী পাতা বেশ উপকারী একটি উপাদান। প্রতিদিন সকাল বেলা এক চামচ তুলসী পাতার রসের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিবেন। টানা ১৫ দিন যদি আপনি এই রেমেডিটি খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আশ্চর্যজনক ভাবে আপনার সাদা স্রাবের সমস্যা কমে যাবে।

কাঁচা রসুন-কাঁচা রসুন এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টি ব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে। কাঁচা রসুন এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য। যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব হয় তাদের কিন্তু ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। 

কাঁচা রসুন যেহেতু এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল হিসেবে কাজ করে তাই নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে আপনি এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

পেয়ারা পাতা-পেয়ারা পাতা শরীরের যে কোন ইনফেকশন দূর করতে খুবই উপকারী। তাই আপনার যদি ইনফেকশন জনিত কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব হয়ে থাকে। তাহলে দুই কাপ ফুটন্ত পানিতে এক মুষ্টি পরিমাণ কচি পেয়ারা পাতা ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুই কাপ পানি যখন এক কাপ হয়ে যাবে তখন পেয়ারা পাতার পানি ছেকে নিন। 

এই এক কাপ পেয়ারা পাতার পানি আপনি প্রতিদিন দুই বেলা খাওয়ার আগে খাবেন। পানিগুলো আপনি ঠাণ্ডা অবস্থায় খেতে পারেন আবার কুসুম গরম করেও খেতে পারেন। এভাবে যদি কিছুদিন খেতে পারেন তাহলে দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে আপনার সাদা স্রাবের সমস্যা অনেকাংশে দূর হয়ে যাবে।

ঢেঁড়স-সাদা স্টপ এর জন্য বেশ উপকারী একটি উপাদান। কয়েকটি ঢেঁড়স আপনি পানিতে সিদ্ধ করে চটকে এমনিতে খেতে পারেন অথবা ভাতের সাথে খেতে পারেন। এটি আপনার সাদা স্রাবের সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার-আপনি যদি প্রতিদিন অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খান তাহলে যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাবের সমস্যা রয়েছে সেখান থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে পারেন।

কলা-কলা সাদাস্রাব এর জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। কলা পাকা এবং কাঁচা দুই ভাবেই খেতে পারে। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার সময় একটি পাকা কলা খেতে পারে অথবা কাঁচা কলা সিদ্ধ অথবা তরকারিতে খেতে পারে। আপনি যদি টানা এক মাস কলা খান তাহলে দেখবেন সাদা স্রাবের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।

মেয়েদের জন্য সাদা স্রাব খুবই সাধারণ একটি বিষয়। প্রতিটি নারীর জীবনের অংশ এটি। কিন্তু অতিরিক্ত যদি সাদা স্রাব হয় সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত সাদা জনিত সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

আর আপনার যদি মনে হয় আপনার সাদা সাপের সমস্যাটি নরমাল তাহলে উপরে উল্লেখিত ঘরোয়া টোটকা গুলি অনুসরণ করতে পারেন।

যে ধরনের সাদা স্রাব রোগের লক্ষণ

আপনার যদি অস্বাভাবিক হারে সাদাস্রাব যায় তাহলে বুঝতে হবে এটি কোন রোগের লক্ষণ।

রোগের লক্ষণ-বিশেষ করে সাদাস্রাব এর মধ্যে চাকা চাকা দেখতে কিছুটা দই বা পনিরের মতো যদি কোন অংশ দেখা যায় তাহলে সেটি অস্বাভাবিক সাদা স্রাব। এ ধরনের সাদা স্রাবের সাথে মাসিকের রাস্তায় প্রচুর পরিমাণে চুলকানি হয়। 

প্রস্রাব করার সময় এবং সহবাসের সময় ব্যথা হতে পারে অথবা জ্বালাপোড়া হতে পারে। এ ধরনের সমস্যাগুলো এক ধরনের ফাংগাল ইনফেকশনের লক্ষণ। অনেকে এটাকে ইস্ট ইনফেকশনও বলেন।

রোগের চিকিৎসা-কোন কারনে যদি মাসিকের রাস্তায় উপকারী ব্যাকটেরিয়া কমে যায় এবং ফাঙ্গাসের সংখ্যা বেড়ে যায় তাহলে ইনফেকশন দেখা দেয়। এ ধরনের রোগ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।


রোগের লক্ষণ-আরেক ধরনের সাদা স্রাব রয়েছে যেটা ধূসর বা ছাই কালারের সাদা স্রাব। এই স্রাব সাধারণত পচা মাছের মত দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে থাকে। তবে এ ধরনের সমস্যায় ব্যথাও থাকে না আবার চুলকানিও থাকে না।

রোগের চিকিৎসা-যদি যোনিপথের স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায় যেমন মাসিকের রাস্তার ব্যাকটেরিয়া গুলো যদি কোন কারণে অদল বদল হয় তখন এই রোগটি দেখা দিতে পারে। এই রোগটির চিকিৎসা হয় এন্টিবায়োটিক ঔষধের মাধ্যমে। তাই দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

রোগের লক্ষণ-আর এক ধরনের সাদস্রাব হলো সবুজ রঙের সাদা স্রাব। এই ধরনের সাদাস্রাব সাধারণত গনোরিয়া রোগে দেখা যেতে পারে। সবুজ রঙের সাদা স্রাব দেখা দিলে তলপেটে ব্যথা হতে পারে এবং প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হতে পারে কারো ক্ষেত্রে। এই রোগটা হলে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী কেননা জড়াইতে ছড়িয়ে পড়ে পরবর্তীতে বাচ্চা নিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

রোগের চিকিৎসা-মত যদি এই রোগটির চিকিৎসা করা যায় তাহলে এন্টিবায়োটিক ঔষধের মাধ্যমে এর একটি সম্পূর্ণ সারিয়ে তোলা যায়। এই রোগটা একটি যৌনবাহিত রোগ অর্থাৎ রোগটা সহবাসের মাধ্যমে ছড়ায়। রোগটি ধরা পড়লে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে চিকিৎসা নিতে হবে।

ফাঙ্গাল ইনফেকশন কেন হয়

চলুন জেনে নেওয়া যাক ফাঙ্গাল ইনফেকশন কেন হয় সে ব্যাপারে। মাসিকের রাস্তায় কোন কারনে যদি উপকারী জীবাণু সংখ্যা কমে যায় এবং এক ধরনের ফাঙ্গাসের সংখ্যা বেড়ে যায় বিশেষ করে তখনই এই রোগটি দেখা দিতে পারে। ফাঙ্গাসের নামটি হল ক্যানডিডা। যেমন ধরেন আপনার কোন অসুস্থতার জন্য আপনি এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেলেন। 

এন্টিবায়োটিক গিয়ে মাসিকের রাস্তায় ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলোকে মেরে ফেলল আর সেই সুযোগে ফাঙ্গাস অনেক বেশি বংশবিস্তার করল, তখন আপনার মাসিকের রাস্তায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। এ ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন ছাড়াতে ব্যবহৃত হয় এন্টিফাঙ্গাল ঔষধ। 

সেটা হতে পারে মুখে খাওয়ার ঔষধ অথবা মাসিকের রাস্তায় ব্যবহার করার ঔষধ। এই রোগের চিকিৎসা নেওয়া শুরু করলে সাধারণত ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যেই এটা ভালো হয়ে যায়। তাই আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

শেষ কথা

স্বাভাবিক পরিমাণের সাদা স্রাব কোন রোগের লক্ষণ নয়। সাদা স্রাব থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে পরিমাণ এর চেয়ে যদি বেশি মাত্রা সাদা স্রাব যায় তাহলে অবশ্যই স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন। উপরে উল্লেখিত আর্টিকেলটি বিস্তারিত করলে আপনি বুঝতে পারবেন কোন ধরনের সাদা স্রাব স্বাভাবিক আর কোন ধরনের সাদা স্রাব হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অথবা কোন উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url