কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক - কর্পূর এর উপকারিতা

ইসবগুলের ভুষির উপকারিতা জানতে ক্লিক করুনকর্পূর প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয় আবার রাসায়নিকভাবেও তৈরি করা যায়। বিভিন্ন কীটপতঙ্গ দূর করা ও পরিবেশ বিশুদ্ধ রাখার উদ্দেশ্যে ঘরে ঘরে কর্পূর ব্যবহৃত হয়। আজ আমরা জানবো কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক - কর্পূর এর উপকারিতা সম্পর্কে।
কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক - কর্পূর এর উপকারিতা
কর্পূর এর ব্যবহার সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। নিয়ম জেনে যদি কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন তাহলে তা দৈনন্দিন জীবনযাপনে বিভিন্ন সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে সহায়তা করবে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃচলুন তাহলে আমরা আর দেরি না করে জেনে নেই কর্পূর ব্যবহারের কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য সম্বন্ধে।

কর্পূরের উপকারিতা - ভূমিকা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে কর্পূর ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বিভিন্ন চিকিৎসা ক্ষেত্রেও কর্পূর খুবই পরিচিত একটি নাম। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানব কর্পূরের বেশ কিছু কার্যকারিতা সম্বন্ধে। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা কোন কোন বিষয়গুলো জানতে পারবো। 

যেমন কর্পূর খাওয়ার নিয়ম,কর্পূর এর দাম কত,কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক,কর্পূর এর ছবি,কর্পূর এর উপকারিতা,কর্পূরের অপকারিতা ও সহবাসে কর্পূরের ব্যবহার সম্পর্কে। কর্পূর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

কর্পূর খাওয়ার নিয়ম

কর্পূর হলো কর্পূর গাছের ছাল থেকে প্রাপ্ত একটা প্রাকৃতিক ভাবে ঘটা রাসায়নিক যৌগ।মোমতুল্য কর্পূর বল গুলি প্রধানত তার্পিন দিয়ে গঠিত যা তীব্র গন্ধের জন্য দায়ী। আসলে এটি খাওয়া যায় না, মুখে গেলে মারাত্মক বিষক্রিয়া হতে পারে। তবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে এই উপাদানটি আছে অদ্ভুত কিছু উপকারিতা।


বিশেষ করে কফ দূর করতে, নাক বন্ধ হওয়া দূর করতে, শরীর ব্যথা দূর করতে, মাথার উকুন মেরে ফেলতে, মুখ মন্ডলে ইনফেকশন দূর করতে, ব্রংকাইটিস দূর করতে, হজম ও বিপাকক্রিয়া উন্নত করতে, ব্রণ দূর করতে, শরীরের চুলকানি কমাতে, টাইলসের ব্যথা দূর করতে এবং গোড়ালি ফাটা দূর করতে এই কর্পূর খুবই উপকারী একটি উপাদান।

কর্পূর এর দাম কত

আপনারা অনেকেই কর্পূরের বিষয় সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন। আবার অনেকে আছেন যাদের কর্পূর সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই। তারা হয়তো কর্পূর কি, কোথায় পাওয়া যায় এবং কর্পূরের দাম কত সে সম্পর্কে কোন কিছুই জানে না। তাদের জন্য আমি আজ কর্পূরের দাম জানাবো। 

আপনারা আপনাদের আশেপাশে যে কোন বড় মুদি দোকান বা সুপার শপ এ গিয়ে কর্পূরের খোঁজ করলে কর্পূর পেয়ে যাবেন। কর্পূর সাধারণত গুড়া অবস্থায় এবং কিউব আকারে পাওয়া যায়। কর্পূর যেহেতু খুব কম পরিমাণে কাজে লাগে তাই আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কর্পূর কিনতে পারেন।

আপনি যদি ১০০ গ্রাম করপুর কিনতে চান তাহলে ১০০ গ্রাম কর্পূর এর দাম ৭৫ টাকা পড়বে। আমি আমার আশেপাশের বাজার দর আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশা করছি আপনি কর্পূর কেনার পূর্বে অবশ্যই আপনার আশেপাশের বাজার দর অনুযায়ী কর্পূর ক্রয় করবেন।

কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক

আপনারা অনেকেই জানতে চান কর্পূর আর ন্যাপথলিন এক কিনা? আজ আমি আপনাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানাবো কর্পূর ও ন্যাপথলিন এর মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে। তবে সবার আগে আপনারা জেনে নিন কর্পূর ও ন্যাপথলিন এক জিনিস নয়। কর্পূর ও ন্যাপথলিন এর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। তবে আমরা অনেকেই কর্পূর ও ন্যাপথলিনকে এক ভেবে ভুল করে থাকি। 

আসলে এই দুইটা বিষয় দুই রকমের। ন্যাপথলিন ও কর্পূর দুটো মূলত দুটি ভিন্ন রাসায়নিক যৌগ দ্বারা গঠিত। কর্পূর প্রজ্জ্বলনীয় সাদা বা একটি শক্তিশালী সুগন্ধি যৌগ, যা মূলত কঠিন স্বচ্ছ একটি মোমের মত হয়। কর্পূর সাধারণত পানিতে দ্রবনীয়। অনেকটা গুড়া দুধের মত পাওয়া যায়। যা কিনা কিউব আকারে বা গুঁড়ো অবস্থাতে কিনতে পাওয়া যায়। এছাড়াও সাধারণত বাতাসে উবে যায় কর্পূর।

ন্যাপথলিন (c10H8) একটি জৈব যৌগ, সহজ polycyclic এবং সুগন্ধযুক্ত হাইড্রোকার্বন, ভর 0.08 ppm যুক্ত, যা কঠিন একটি সাদা স্ফুটিকের এর মত হয়। এর মেলটিং পয়েন্ট:176.5°F (80.26°C), সাধারণত ন্যাপথলিন এর গঠন বেনজিন রিং মতো হয়ে থাকে। 


এটি সেরা ঐতিহ্যগত mothballs প্রধান উপাদান হিসাবে পরিচিত। তবে সাধারণভাবে বলা যায় যে কর্পূর এবং ন্যাপথলিন একই কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে।

আপনারা হয়তো এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি সেই সম্পর্কে। আশা করছি এরপর থেকে আর আপনাদের মনে হবে না কর্পূর ও ন্যাপথলিন একই জিনিস। অবশ্যই দুটির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।

কর্পূর এর ছবি

আপনারা অনেকেই আছেন যারা কর্পূর চেনেন এবং কর্পূরের ব্যবহার সম্বন্ধেও জানেন। আবার এমনও কিছু মানুষ রয়েছে যারা এখন পর্যন্ত কর্পূর চেনে না। শুধুমাত্র তাদের জন্য আজ আমি নিচে কর্পূরের ছবি দিচ্ছি। 

আশা করছি কর্পূরের ছবি দেখে কর্পূর চিনতে পারবেন এবং আর্টিকেলটি পরে কর্পূরের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে কর্পূর আপনার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে কাজে লাগাতে পারবেন। কর্পূর সাধারণত দুই ভাবে বাজারে বিক্রি হয়। কিউব আকারে এবং গুরু আকারে। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক কর্পূর দেখতে কেমন।

কর্পূর

কর্পূর এর উপকারিতা

কর্পূরের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। কর্পূর ব্যবহারে নিয়ম জেনে যদি আমরা এটি ব্যবহার করি তাহলে আমাদের প্রত্যাহিক জীবনে অনেক ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারি। আজ আমরা জানবো কর্পূরের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।

শিশুর বুকে কফ জমে গেলে

আপনার শিশুর বুকে যদি কফ জমে যায় এবং সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায় তাহলে সেই সমস্যা সমাধানের জন্য কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন।সর্ষের তেলের বা নারকেল তেলের সঙ্গে সামান্য পরিমাণ কৃত্রিম কর্পূর মিশিয়ে সামান্য গরম করে নিন। তেলটি উষ্ণ থাকা অবস্থায় মিশ্ররটি শিশুর বুকে ও পিঠে মালিশ করুন। এক্ষেত্রে দ্রুত সমস্যা কমে যাবে।

ত্বকে চুলকানি দূর করতে কর্পূরের ব্যবহার

আপনার ত্বকে যদি চুলকানির সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন কারণ কর্পূর চুলকানি ও রেশ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। সে ক্ষেত্রে এক টুকরো ভোজ্য কর্পূর নিয়ে তাতে সামান্য পানি মেশান। 

আপনার আক্রান্ত স্থান এই পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এক্ষেত্রে আপনার ত্বকের চুলকানি অনেকটা কমে যাবে। তবে খেয়াল রাখবেন কখনো ব্যবহার করবেন না। কারণ কর্পূর রক্তের সঙ্গে মিশে গেলে শরীরে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে।

ব্রংকাইটিস দূর করে

তীব্র ঠান্ডা ও কফের কারণে ব্রংকাইটিস সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে শ্বাস প্রশ্বাস ব্যাহত হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কর্পোরযুক্ত বাজারে যেসব রাব বা জেল পাওয়া যায় তা বেশ কার্যকর বলে গবেষণায় জানা গেছে।

হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কর্পূর অল্প পরিমাণে খেলে হজম ও বিপাকক্রিয়া উন্নত করে। তবে কর্পূর খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।


মশা তাড়াতে কর্পূর

কয়েকটি কর্পূর ট্যাবলেট নিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। এই কর্পূর যেমন মশা তাড়াতে কাজ করবে তেমনি রুম ফ্রেশনার হিসেবেও কাজ করবে।

পিঁপড়া তাড়াতে কর্পূর এর ব্যবহার

অনেকের ঘরে পিঁপড়ার উপদ্রব রয়েছে। তাই আপনি যদি আপনার ঘর থেকে পিঁপড়ার উপদ্রব কমাতে চান তাহলে বাজারের বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার না করে আপনি কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন। বাজারের ক্ষতিকর কীটনাশক ব্যবহার করলে তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বাড়ির শিশু ও বয়স্কদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। 

তাই এর ক্ষতিকর কীটনাশকের পরিবর্তে আপনি কিছু পরিমাণির সাথে মিশিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। কারণ কর্পূরের গন্ধ পিপড়া সহ্য করতে পারেনা। তাই আপনি যদি এভাবে কর্পূর ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ঘর থেকে পিপড়া পালাবে।

পাইলসের ব্যথা দূর করে

এক গবেষণায় দেখা গেছে, কর্পূর পাইলসের ফোলা কমানো, ব্যথা দূর করতে ও পাইলস সাড়িয়ে তুলতে কর্পূর উপকারী। এক্ষেত্রে আপনি যদি নারিকেল তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা কর্পূরের তেল মিশিয়ে তা পাইলসের ফোলা জায়গায় লাগান তাহলে উপকার পাবেন।

ছারপোকা তাড়াতে কর্পূরের ব্যবহার

আপনি যদি ছারপোকার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে থাকে তাহলে ছারপোকা তাড়াতে কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন। ছারপোকার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বিছানার চাদর ভালোভাবে ধুয়ে দিন এবং তোষক ক অথবা ম্যাট্রিস ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিন। 

এরপর একটি বড় কর্পূরের টুকরো কাপড়ে মোড়ে বিছানাও ম্যাট্রেসের মাঝামাঝি রেখে দিন। এভাবে যদি আপনি কর্পূর ব্যবহার করেন তাহলে বিছানা থেকে ছারপোকার উপদ্রব মুক্ত হবে।

গোড়ালি ফাটা সারাতে

বর্তমান সময়ে অনেকেরই দেখা যায় পায়ের গোড়ালি ফেটে যায় এবং একপর্যায়ে গিয়ে বেশ ব্যথা অনুভব হয়। আবার অনেকের দেখা যায় পায়ের পাতায় কর্ন বা ফোস্কা পড়ে ব্যথা করে। 

এক্ষেত্রে আপনি যদি একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে তাতে কর্পূরের গোলা মেশান এরপর সেই পানিতে পা ডুবিয়ে বসে থাকেন কিছুক্ষণ পর গোড়ালি পরিষ্কার করে ভালোভাবে মুছে ফেলতে হবে। এতে ভালো উপকার পাবেন।

মুখের ব্রণ দূর করতে

মুখের ব্রণ দূর করার ক্ষেত্রে কয়েক ফোঁটা কর্পূর এসেন্সিয়াল অয়েল অন্য কোন তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্রণ আক্রান্ত ত্বকে মালিশ করলে ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর হয়। নারকেল তেল এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন উপকার পাবেন।

চুলের যত্নে কর্পূর

আপনি নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর এসেনশিয়াল ওয়েল মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুল পড়ার পরিমাণ কমে যায়। চুল শ্যাম্পু করার আগে এই তেল মাথার তালুতে ও চুলে মাখলে এটি খুশকি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে থাকে।

কর্পূরের অপকারিতা

চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক কর্পূরের অপকারিতা সম্পর্কে।
  • কর্পূর খাওয়া যায় না। শরীরের জন্য কর্পূর অনেক ক্ষতি কর। কর্পূর মুখে গেলে বমি হওয়া, মাথা ও মাংসপেশি ব্যথা সহ বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • গর্ভবতী নারীর কর্পূর খেলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে যায়।
  • ত্বকে বেশি মাত্রায় কর্পূর ব্যবহার করলে তা ত্বকের জন্য ক্ষতি করতে পারে।
  • গবেষণায় দেখা গেছে, বাজারে পাওয়া পর্যন্ত বডি রাব বা কর্পূর অল্প পরিমাণেও শিশুদের পেটে গেলে তা মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে আসে।
  • অতিমাত্রায় কর্পূর পেটে গেলে শরীর খিচুনি সহ কোমায় চলে গিয়ে অনেকে মারাও যায়।
  • কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, কর্পূর যৌন ইচ্ছা বা যৌন শক্তি কমিয়ে দিয়ে প্রজনন কমায় অনেক ক্ষেত্রে।
কর্পূর ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই উপরে উল্লেখিত অপকারিতা গুলো মাথায় রাখবেন। কিছু ক্ষেত্রে যেমন কর্পূর খুবই উপকারী একটি উপাদান তবে কর্পূরের অপকারিতার দিকে রয়েছে। আশা করছি কর্পূরের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে কর্পূর ব্যবহারে সাবধান হবেন।

সহবাসে কর্পূরের ব্যবহার

কর্পূর সাধারণত একটি রাসায়নিক যৌগ। কর্পূর যেমন আমাদের প্রত্যাহিক জীবনে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা করে থাকে। তেমনি কর্পূরের অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তবে সহবাসের ক্ষেত্রে কর্পূর যদি আপনি সামান্য পরিমাণ ব্যবহার করেন তাহলে এর উপকারিতা পাবেন। স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়ার জন্য প্রতি সামান্য পরিমাণ কর্পূর স্বীয় পুরুষাঙ্গের মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। 

তবে সাবধান, আপনি যদি বেশি পরিমাণে মেখে নেয় তাহলে বিশাল বড় সমস্যা হতে পারে। সর্বোপরি, একটি কথা হল রাসায়নিক পদার্থ যতটা লাভ আছে তার থেকে বেশি এর ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। একটু কম বেশি হলে বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যেতে পারে। তাই অবশ্যই এই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আশা করছি কর্পূর আর ন্যাপথলিন কি এক - কর্পূর এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরে আপনি উপকৃত হয়েছেন। চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার।

প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url