ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি

ঘরে বসে অনলাইনে জিডির নিয়মক্রিপ্টোকারেন্সির জন্ম হয়েছে ৩১ অক্টোবর ২০০৮ সালে। এরপর ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু হয়েছে ২০০৯ সাল থেকে। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানব ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি সেই সম্পর্কে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি
ক্রিপ্টোকারেন্সি কে প্রথমে একটি দেশ স্বীকৃতি দিলেও ধীরে ধীরে বিশ্বের অনেক দেশ স্বীকৃতি প্রদান করছে। হয়তো এমন এক সময় আসবে যখন সারা বিশ্বই ক্রিপ্টোকারেন্সি কে স্বীকৃতি প্রদান করবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি - ভূমিকা

বর্তমান সময়ে বিশ্বের অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি কারেন্সি কে বৈধ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে বাংলাদেশ সহ বেশ কয়েকটি দেশ এখনো তৃপ্ত কারেন্সি কে বৈধতা দেয়নি। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে তা হলো-

ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪, ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা কি হালাল, ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ, ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয়, ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয়, ক্রিপ্টোকারেন্সি কি, ক্রিপ্টোকারেন্সি কিভাবে কাজ করে, ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রথম আলো, ক্রিপটোকারেন্সি কত প্রকার সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪

ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাদের উদ্দেশ্যে আর্টিকেল এর এই পর্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনারা আর্টিকেলের এই পর্বটি পড়লে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আপনি কি জানেন ক্রিপ্টো কারেন্সি বাংলাদেশে কতটুকু বৈধ ভাবে চলে। তাহলে চলুন জেনে নেই, ক্রিপ্ত কারেন্সি বাংলাদেশে সম্পূর্ণভাবে অবৈধ একটি বিনিয়োগ ব্যবসা।আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে মানুষ এটিকে বিনিময় এর মাধ্যম হিসেবে চেনেনা বা স্বীকার করে না।
এবং সরকারিভাবেও এই বিটকয়েন অনুমোদিত নয়। বরং সরকারিভাবে বিটকয়েন নিষিদ্ধ। সরকার যে সকল নিষেধাজ্ঞা বা বিধি-বিধান দিয়ে থাকে, সেই বিধি-বিধানের ক্ষেত্রে যদি শরীয়তের কোন বিধান লঙ্ঘন না হয় তাহলে সরকার এবং রাষ্ট্রের এ সকল বিধিবিধানগুলো মান্য করা এবং এর আনুগত্য করা ওয়াজিব হয়ে থাকে।

সুতরাং যেহেতু বিটকয়েন লেনদেন করা এবং এই বিষয়ে ক্রয়-বিক্রয় সরকারিভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে কাজেই সরকারের এই নিষেধাজ্ঞা আমাদের সকলের মেনে চলা উচিত।

বাংলাদেশের কোন নাগরিক যদি এই নির্দেশনা অমান্য করে লেনদেন অথবা মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করে থাকে তাহলে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনে এটা হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ যার কারনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। আশা করছি আপনারা ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা কি হালাল

আপনি নিশ্চয়ই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা কি হালাল সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আর্টিকেলের এই পর্বে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা হালাল নাকি হারাম সেই সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আপনি যদি শরীয়তের কোন নিয়ম ভঙ্গ না করেন, যদি আপনি শরীয়তে সমস্ত নিয়ম মেনে চলেন এবং যতদূর আপনি ব্যবসায়িক নিয়মের মধ্যে থাকেন এটা অনুমোদিত।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি বৈদেশিক মুদ্রা কেনেন, যদি আপনি আপনার ডলার বিনিময় করেন এবং পাউন্ড কেনেন পরবর্তীতে কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পরে স্টালিন পাউন্ডের দাম বেড়ে যায় এবং আপনি স্টারলিং পাউন্ড বিক্রি করেন এবং আপনার তুলনায় অনেক বেশি ডলার পান। এটির জন্য অনুমতি রয়েছে যতক্ষণ না এটি আপনার নিজের অর্থ দিয়ে ঘটনাস্থলেই করা হয়।

তবে আপনি যখন বিভিন্ন জিনিস জড়িত করে বৃহত্তর স্কেলে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যাবসা করেন, অনেক ক্ষেত্রে এর সাথে অনেক হারাম জিনিস জড়িত থাকে। যতক্ষণ এটি আপনার টাকা এবং অন্য কোন হারাম জিনিস জড়িত না থাকে ততক্ষণ এটি বৈধ। তবে সাধারণত আপনি ফরেক্স ট্রেডিং করেন তখন অনেক হারাম জিনিস জড়িত থাকে।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি বই কিনলেন এবং আপনি কিছু অর্ধ প্রদান করেন এবং চুক্তিতে বিলম্ব করলেন যা হারাম। আমাদের প্রিয় নবী বলেছেন কাউকে ঋণ দিলে সেখানে মুনাফা যুক্ত হতে পারবেনা, বা কারো কাছ থেকে ঋণ নিলে তাকে মুনাফা দিতে পারবে না তাই এটা হারাম হয়ে যায়।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এর সাথে সম্পর্কিত অনেক কিছু রয়েছে যা হারাম বিশেষ করে যখন আপনি একটি বড় স্কেলে করেন। সুতরাং যতক্ষণ পর্যন্ত কোন হারাম জিনিস জড়িত না থাকে ততক্ষণ এটি অনুমোদিত তবে বেশিরভাগ সময় হারাম জিনিস জড়িত থাকে যখন এটি বড় আকারে করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, প্রচলিত বীমা হারাম কারণ এতে সুদ জড়িত।

এটা জুয়া জরিত তাই যদি জুয়া বা রিবা জড়িত না থাকে তবে টাক জায়েজ ।একইভাবে বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করা হারাম নয় কিন্তু কখনো কখনো হারাম জিনিস অনলাইনেও যুক্ত থাকে। একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে আপনি যদি ঘটনাস্থলে বিক্রয় করেন এবং বিনিময় করেন তবে এটি অনুমোদিত।

আপনি যদি এটি অনলাইনে করেন তবে আপনি ঘটনাস্থলে মুদ্রা পেয়ে যান এটি জায়েজ।যদি বিলম্ব হয় এবং যদি ভবিষ্যতে এটি জড়িত হয় এবং আপনি যদি ঋণ নেন এবং মার্জিন করেন তবে এটি হারাম হয়ে যায়। তবে সাধারণ বৈদেশিক মুদ্রায় ব্যবসা করা এবং হারাম কার্যকলাপের সাথে জড়িত না হয়ে ঘটনাস্থলে মুনাফা করা জায়েজ।

ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ

অনেকেই জানতে চান ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি সেই সম্পর্কে। আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই পর্বে তৃপ্ত কারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশের নাম জানানো হয়েছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলুন তাহলে আমরা জেনে নেই ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশের নাম কি সেই সম্পর্কে।

বিশ্বে সর্বপ্রথম যে দেশ বিএড কয়েন কে সরকারিভাবে একটি বৈধ মুদ্রা বা কারেন্সি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে তার নাম হলো এল সালভেদর। অর্থাৎ ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশের নাম হলো এল সালভেদর। 
এল সালভেদর নামক দেশটি কংগ্রেসের এক ভোটের মাধ্যমে বিটকয়েন কে আনুষ্ঠানিকভাবে মুদ্রার স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। যাই হোক, এক কথা য় বলা যায় যে ক্রিপটোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশের নাম হলো এল সালভেদর। আশা করছি আপনারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয়

ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয় সেই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। আজ তাদের জন্য আর্টিকেলের এই পর্বে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনারা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

সিআইডি ক্রিপ্টো কারেন্সি নিয়ে অর্থাৎ বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি মামলা পরিচালনা করছেন। শুধু সিআইডি না র‌্যাব ও এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মামলা পরিচালনা করছেন। ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন, এক্সচেঞ্জ, ক্রয়-বিক্রয় এই বিষয়ক বিভিন্ন মামলা বাংলাদেশে আছে এবং বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। 

অর্থাৎ বিটকয়েন অবৈধ বলে বাংলাদেশে বিবেচিত হয়। কিন্তু প্রথম আলোতে একটা খবর প্রকাশিত হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিভাগ বলছে যে ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ নয়। অর্থাৎ বিটকয়েনের মত যে সকল ডিজিটাল মুদ্রা রয়েছে সেগুলো অবৈধ নয়। 

যদিও এটি কিন্তু বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গ্রহণ করেছে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে একটি পরিকল্পনা পেশ করতে পারে। এছাড়াও বাংলাদেশের আইটি বিভাগ কিন্তু বলছে ক্রিপ্টো কারেন্সি ব্লক চেইন নিয়ে ভবিষ্যতে বিশাল সম্ভাবনা ময় বাজার রয়েছে। সেটি নিয়ে বাংলাদেশ কাজ করছে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয় সেই সম্পর্কে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয়

আপনি কি ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয় করতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। আমি আজ আর্টিকেলের এই পর্বে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে কিভাবে আয় করতে পারেন সেই সম্পর্কে। ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয় করা সম্পর্কে জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে। ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয় করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ট্রেডিং করতে হবে। ক্রিপ্টো কারেন্সির একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ট্রেডিং। ক্রিপ্টোকারেন্সির ক্রয় ও বিক্রয় এর সাথে জড়িত এর লাভ লস।

যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ট্রেডিং করে থাকে তারা ট্রেন্ড এবং প্যাটার্ন শনাক্ত করতে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ এবং মৌলিক বিশ্লেষণ বা উভয়ের সংমিশ্রণ ব্যবহার করে থাকে যা তাদেরকে লাভজনক ব্যবসা করতে সহায়তা করে থাকে। আপনি নিশ্চয় ক্রিপ্টো কারেন্সি থেকে আয় করা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কি

আপনি কি ক্রিপ্টোকারেন্সি কি সে সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি কি সেই সম্পর্কে।ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের সাংকেতিক ডিজিটাল মুদ্রা। যা ব্লক চেন টেকনোলজিতে কাজ করে। ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্ম হয়েছে ৩১ অক্টোবর ২০০৮ সালে। এরপর ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু হয়েছে ২০০৯ সাল থেকে।ক্রিপ্টোকারেন্সির অস্তিত্ব শুধুমাত্র ইন্টারনেট জগতে বিদ্যমান রয়েছে। বাস্তবে এ ধরনের মুদ্রার কোন অস্তিত্ব নেই। 

ক্রিপ্টো কারেন্সি বাইনারি উপাত্তের একটি সংকলন যেটা বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে লেনদেন শুধুমাত্র অনলাইনে সম্ভব যার পুরোপুরি কার্যক্রম গুলো সুপ্ত লিখন নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। আশা করছি ক্রিপ্টো কারেন্সি কি সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কিভাবে কাজ করে

ক্রিপ্টো কারেন্সি কিভাবে কাজ করে অনেকেই জানে না। তাই তাদের জন্য আর্টিকেলের এই পর্বটি সাজানো হয়েছে। আশা করছি আর্টিকেলের এই পর্বটি পড়লে আপনারা ক্রিস্টো কারেন্সি কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে জানতে পারবে। তাই বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ক্রিপ্টোকারেন্সির মূল ধারণা হলো কেউ তার পরিচয় গোপন করে নিরাপদে সাধারণ মুদ্রার মতোই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করতে পারবে। ধারণাগতভাবে প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে কাজ করে ক্রিপ্টো কারেন্সি। ক্রিপ্টো কারেন্সির আদান-প্রদান হয় অনলাইনে। 

এ ধরনের বিনিময় এর সব তথ্য গোপন থাকে। বেশিরভাগ সময়ই থাকে অজ্ঞাত। বিনিময় ব্যবহার করা হয় ক্রিপ্টোগ্রাফি নামের একটি পদ্ধতি।মাইনিং নামক এক জটিল প্রক্রিয়ায় প্রত্যেকটি ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি হয় কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে কিছু সুনির্দিষ্ট গাণিতিক ধাঁধা সমাধান করার প্রয়োজন পড়বে।
আর সেই সকল গাণিতিক ধাঁধার জন্য আপনার আরো প্রয়োজন পড়বে এক বিশেষ কম্পিউটার সিস্টেমের। মাইনিং প্রক্রিয়ায় ক্রিপটো কারেন্সি তৈরির পর আসে তার বেচাকেনা ও সংরক্ষণের বিষয়টি। বিভিন্ন ডিজিটাল ওয়ালেটে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি সংরক্ষণ করা হয়। এই ডিজিটাল ওয়ালেট গুলো আবার দুই ধরনের হয়, হট ও কোল্ড। হট ওয়ালেট ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। 

এবং এটিতে চুরি ও জালিয়াতি করা সহজ। অপরদিকে কোল্ড ওয়ালেট ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকে না। এই ওয়ালেট অধিকত নিরাপদ হলেও এ থেকে লেনদেন চালানো তুলনামূলক কঠিন। এক ডিজিটাল ওয়ালেট থেকে অন্যটিতে ট্রিপটা কারেন্সি লেনদেন হয়ে থাকে। 

এই লেনদেনের মাধ্যমে ক্রিপ্টো কারেন্সি দিয়ে বিভিন্ন দ্রব্য ও সেবা কেনা যায়। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্রিপ্টো কারেন্সির প্রতিটা লেনদেন পর্যবেক্ষণ করা হয়।

ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রথম আলো

ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রথম আলো সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাই তাদের জন্য আর্টিকেলের এই পর্বটি সাজানো হয়েছে। আশা করছি আর্টিকেলের এই পর্বটি পড়লে আপনারা ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রথম আলো সম্পর্কে জানতে পারবে। তাই বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

প্রথম আলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সিআইডি ক্রিপ্টো কারেন্সি নিয়ে অর্থাৎ বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি মামলা পরিচালনা করছেন। শুধু সিআইডি না র‌্যাব ও এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মামলা পরিচালনা করছেন। ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন, এক্সচেঞ্জ, ক্রয়-বিক্রয় এই বিষয়ক বিভিন্ন মামলা বাংলাদেশে আছে এবং বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। 

অর্থাৎ বিটকয়েন অবৈধ বলে বাংলাদেশে বিবেচিত হয়। কিন্তু প্রথম আলোতে একটা খবর প্রকাশিত হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিভাগ বলছে যে ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ নয়। অর্থাৎ বিটকয়েনের মত যে সকল ডিজিটাল মুদ্রা রয়েছে সেগুলো অবৈধ নয়। 

যদিও এটি কিন্তু বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গ্রহণ করেছে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে একটি পরিকল্পনা পেশ করতে পারে। এছাড়াও বাংলাদেশের আইটি বিভাগ কিন্তু বলছে ক্রিপ্টো কারেন্সি ব্লক চেইন নিয়ে ভবিষ্যতে বিশাল সম্ভাবনা ময় বাজার রয়েছে। সেটি নিয়ে বাংলাদেশ কাজ করছে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয় সেই সম্পর্কে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার

আপনি কি ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।আমি আজ আর্টিকেলের এই পর্বে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার সেই সম্পর্কে। ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার।

সাধারণত বলা হয়ে থাকে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে একটি ব্ল্যাক চেইন ভিত্তিক অবকাঠামো দ্বারা ভাগ করা হয়ে থাকে। তবুও এদের মধ্যে কিছু আকর্ষণীয় পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। যদিও বলা যায় যে কৃপোকারেন্সিকে দুটি স্বতন্ত্র ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে যেমন:
  • স্পট ট্রেড
  • ফিউচার ট্রেড
এছাড়াও আরো কিছু রয়েছে যেগুলো কারেন্সির মধ্যে পড়ে। নিচে সেগুলো আলোচনা করা হলো-
লাইট কয়েন,ফেয়ার কয়েন,বিট কয়েন,মনেরো,ডগ কয়েন ও এথেরিয়াম

লেখকের মন্তব্য - ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ ২০২৪, ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসা কি হালাল,ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ,ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অপরাধ নয়,ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয়,ক্রিপ্টোকারেন্সি কি,ক্রিপ্টোকারেন্সি কিভাবে কাজ করে, ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রথম আলো,ক্রিপ্টোকারেন্সি কত প্রকার সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।

চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্য নতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো দিয়ে রাখুনা। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url