ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

সরিষার তেলের উপকারিতা জানুনঅনেকেই আছেন যারা অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমস্যায় আছেন। হয়তো আপনি অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজ আমি জানাবো অতিরিক্ত ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
শরীরে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এর সাথে বিভিন্ন রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। তাই অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী।

পোস্ট সূচীপত্রঃঅতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিয়া সিড খুবই উপকারী একটি উপাদান। আজ আমরা চিয়া সিড সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম - ভূমিকা

ওজন কমানো ছাড়াও শরীর কে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত রাখতে চিয়া সিড খুবই উপকারী। চিয়া সিটে থাকা পুষ্টিগুণ গুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। যার কারণে সহজে কোন রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে না। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবো তা হলো 

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম,চিয়া সিড খাওয়ার সময়,চিয়া সিড বাংলা নাম,চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,চিয়া সিডের উপকারিতা ও অপকারিতা,চিয়া সিড এর উপকারিতা,চিয়া সিড দাম কত,বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

চিয়া সিড খাওয়ার সময়

আপনি কি চিয়া সিড খাওয়ার সময় জানতে চাচ্ছেন? আপনি চাইলে যেকোনো সময় চিয়া সিড খেতে পারে। যেহেতু চিয়া সিডের নিজস্ব কোন স্বাদ বা গন্ধ নেই। 

তাই আপনি চাইলে যে কোন সালাদ, স্মুদি অথবা কাস্টার্ড জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। তবে চিয়া সিড খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর খাবেন এতে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।


বিশেষজ্ঞদের মতে যারা দ্রুত ওজন কমাতে চাচ্ছেন তারা সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানির মধ্যে ২ চা চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে খেতে পারেন। অথবা ২ চা চামচ চিয়া সিডের সাথে ২চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে আরো ভালো ফলাফল পাবেন।

চিয়া সিড বাংলা নাম

অনেকেই চিয়া সিডের বাংলা নাম জানতে চান। তাদের জন্য আজ আমার এই পর্ব। সুদুর মেক্সিকোতে জন্ম হলো চিয়া সিডের। " Salvia hispanica" গাছের বীজ হলো চিয়া সিড। যার কারনে এটির কোন বাংলা নাম নেই। সবাই একে চিয়া বীজ বা চিয়া সিড নামে প্রচলিত।

চিয়া সিড বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন কালো, সাদা, বাদামি ও ধূসর বর্ণের। এই বীজটি পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং এর অনেক উপকারিতা রয়েছে।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়মঃ চিয়া সিড বিভিন্ন ভাবে আপনি খেতে পারেন।চিয়া সিড স্বাদ ও গন্ধবিহীন একটি খাবার। এই খাবারটি রান্না করে খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। নরমাল পানিতে ভিজিয়ে সহজেই আপনি চিয়া সিড খেতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খাবারে সাথে মিশিও খেতে পারেন যেমন ওটস, পুডিং, জুস, দই ইত্যাদি সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারে।

এছাড়াও আপনারা যদি চান টক দই, রান্না করা খাবার এবং সালাদের উপরে ছড়িয়ে দিয়েও খেতে পারেন।চিয়া সিড ৩০-৪০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা রাতে শোয়ার আগে চিয়া সিড সহ পানি পান করবেন।


উপকারিতাঃ চিয়া সিড খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে এর মধ্যে শক্তি বা কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে সহায়তা করে। ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখে। হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় উপকার করে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে।

ভালো ঘুমাতে সহায়তা করে। হজমে সহায়তা করে। ত্বক, চুল ও নখ ভালো রাখতে সহায়তা করে। গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা

চিয়া সিডের স্বাস্থ্য উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে কিছু অপকারিতা। সেগুলো সম্পর্কে জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়তো অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। প্রায় সব উপাদানেরই উপকারের পাশাপাশি কিছু অপকারিতা রয়েছে।চিয়া সিড ও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই চলুন জেনে নেই চিয়া সিডের অপকারিতা সম্পর্কে।
  • চিয়া সিড প্রটেস্ট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার বাড়াতে সহায়তা করে। সুতরাং এই খাবারটি পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত।
  • প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় চিয়া সিড বেশি খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পরিমাণ মতো চিয়া সিড সেবন করবেন।
  • আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড সেবন করেন তাহলে আপনার শরীরের ওজন অস্বাভাবিক হারে কমে যেতে পারে। যার ফলে আপনার শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • চিয়া সিড দেহের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ কমায়। আপনি যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণে চিয়াসীড সেবন করেন তাহলে শরীরের রক্তচাপ বেশি কমে যেতে পারে। তাই চিয়া সিড সেবনে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
  • বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খেলে এলার্জি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। 
  • এর সাথে অনেকের গ্যাস্ট্রিক সহ শরীর ফুলে যাওয়া এবং বাতের ব্যথা দেখা দিতে পারে।অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে চিয়া সিট বেশি গ্রহণ করলে দেখা দিতে পারে বমি ভাব মাথা ব্যথা ও উদারম।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে উচ্চমাত্রার প্রোটিন খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। যেহেতু চিয়া সিডে রয়েছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন তাই অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।

চিয়া সিডের উপকারিতা ও অপকারিতা

সিডস জাতীয় উপাদান আমাদের শরীরের জন্য সব সময় উপকারী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সিডস জাতীয় খাবারের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। এই উপাদানটি কার্ডিয়াক হেলথ এর জন্য বেশ উপকারী।


যারা প্রতিদিন শাকসবজি খেতে পারেনা, অনেকের গ্যাসের সমস্যা থাকে আবার আইবিএস এ সমস্যা থাকে তারা অনায়াসে চিয়া সিড খেতে পারেন।চিয়া সিড এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। এছাড়া চিয়া সিড এর উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য।

চিয়া সিড এর উপকারিতা

  • পুষ্টিবিদদের মতে,চিয়া সিড এ থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ক্ষতিকর বা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সহায়তা করে।
  • কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং শরীরে পুষ্টি জোগাতে দিনে অন্তত দুই চামচ চিয়া সিড খাওয়া উচিত।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো শক্তিশালী করতে চিয়া সিড খাওয়া উচিত কেননা চিয়া সিড এ রয়েছ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
  • চিয়া সিড মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
  • চিয়া সিড রক্তে চিনির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে বলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
  • এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকার জন্য হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় দারুন কাজ করে।
  • চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে বলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
  • চিয়া সিড এসিডিটি সমস্যা দূর করার পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনে।
  • চিকিৎসকদের মতে চিয়া সিড ভালো ঘুমাতেও সহায়তা করে।
  • এছাড়াও চিয়া সিড হাঁটুর জয়েন্টে ব্যথা কমিয়ে থাকে। এছাড়াও আরো সহায়তা করে ত্বক, চুল ও হাতের নখ।চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়। চিয়া সিড প্রবাহ জনিত সমস্যা দূর করে।চিয়া সিড গৃহপালিত পশুর খাদ্য হিসেবে ও ব্যবহার করা হয়

চিয়া সিড দাম কত

বাজারের বিভিন্ন দামে চিয়া সিড বিক্রি হয়। বর্তমানে যেহেতু বাংলাদেশ এবং ভারতের কিছু কিছু জায়গায় চিয়া সিড চাষ হচ্ছে তাই এর দাম কিছুটা নাগালের মধ্যে রয়েছে। তবে অনেক জায়গায় এর দাম এখনো ৮০০ থেকে হাজার টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। 

তবে চিয়া সিডের প্রকৃত দাম হলো ৭৫০ টাকা কেজি । আপনি চাইলে আপনার চাহিদা অনুযায়ী চিয়া সিড ক্রয় করতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনলাইন এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চিয়া সিড বিক্রি হচ্ছে। আপনি চাইলে সেখান থেকেও ক্রয় করতে পারেন।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

আপনি কি ওজন কমাতে চাচ্ছেন, তাহলে চলুন জেনে নেই ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি।

যার কারনে চিয়া সিড কে সুপার ফুড হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। চিয়া সিডের অনেক উপকারিতা রয়েছে যার কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়।চিয়া সিড ওজন কমাতে খুবই কার্যকর। আপনার যদি অতিরিক্ত ওজন জনিত সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে নিয়মিত চিয়া সিড খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন।চিয়া সিড আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।


ছাড়াও চিয়া সিড অতিরিক্ত ওজন জনিত কারণে বিভিন্ন সমস্যা থেকেও আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। কারণ চিয়া সিড খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকাংশেই বৃদ্ধি পায়। যার ফলে অনেক রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্ত থাকা যায়। কিন্তু চিয়া সিডের উপকারিতা পেতে হলে এটি খাওয়ার সঠিক নিয়ম আপনাকে জানতে হবে।

সঠিক নিয়মে যদি আপনি চিয়া সিড না খেতে পারেন তাহলে এর উপকারিতা থেকে বঞ্চিত হবেন। চলুন তাহলে এবার জেনে নেই চিয়া সিড কিভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনারা যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য চিয়া সিড খুবই উপকারী একটি উপাদান। এর কারণ হলো চিয়া সিডে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন ও ফাইবার।

এছাড়াও চিয়া সিডে রয়েছে দ্রবনীয় ফাইবার যা আমাদের শরীরের মেটাবলিজমকে বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। যার কারনে শরীরের ওজন খুব সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। চিয়া সিডে রয়েছে একটি রাসায়নিক উপাদান যার নাম হলো মিউসেলেস।মিউসেলেস উপাদানটি থাকার জন্য চিয়া সিড ভেজানোর পর চটচটে আঠালো রূপ ধারণ করে।

এবং দেহের বিপাক ক্রিয়ার গতি কমাতে সাহায্য করে। যার কারনে খিদে কম লাগে। এছাড়াও চিয়া সিডে থাকা অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন যা আমাদের খাবারের ইচ্ছাশক্তি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। তাই আপনারা যারা অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাচ্ছেন তারা দুপুরবেলায় টক দই অথবা অন্য কোন খাবারের সাথে চিয়া সিড খাওয়ার অভ্যাসটি গড়ে তুলতে পারেন।

শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্যই নয়। আপনার যদি চিয়া সিড খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে অনেক ধরনের রোগ থেকে আপনি মুক্ত থাকবেন

বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনি জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। চিয়া সিড পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার সেটি কম বেশি সকলেই জানে। শুধুমাত্র বড়দের জন্যই যে এই খাবার পুষ্টিকর তা নয় বাচ্চাদের জন্য এই খাবার অনেক বেশি পুষ্টিকর এবং প্রয়োজনীয়। 

বিশেষ করে ১-১০ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য দৈনিক এক চামচ চিয়া সিড খুবই উপকারী। তবে বাচ্চাদের খাওয়ানোর ক্ষেত্রে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা জরুরী। কারণ চিয়া সিড যেহেতু শুকনো জাতীয় খাবার তাই এটি খাওয়ানোর সময় গলায় আটকে বিপদ হতে পারে। 

তাই বাচ্চাদের খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে তারপর যে কোন ডেজার্ট অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। তবে বিশেষ সতর্কতা হলো এক বছরের কম বাচ্চাদের কখনো চিয়া সিড খাওয়াতে যাবেন না। 

পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ এই খাবারটি পশুপাখি থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধদের জন্য খুবই উপকারী। তাই খাবার তালিকায় চিয়া সিড রাখা খুবই প্রয়োজন।

লেখকের মন্তব্য - ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম,চিয়া সিড খাওয়ার সময়,চিয়া সিড বাংলা নাম,চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,চিয়া সিডের উপকারিতা ও অপকারিতা,চিয়া সিড এর উপকারিতা,চিয়া সিড দাম কত,বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। 

চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনাদের কোন মতামত বা পরামর্শ থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url