সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি - সূরা ইখলাস এর ফজিলত

জমজমের পানির উপকারিতাসূরা ইখলাস হলো পবিত্র কোরআনের ১১২ নম্বর সূরা।সূরার আয়াত সংখ্যা মাত্র চার টি। তবে এই ছোট্ট সূরাটির ফজিলত অনেক বেশি। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানব সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি - সূরা ইখলাস এর ফজিলত সম্পর্কে।
সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি - সূরা ইখলাস এর ফজিলত
সূরা ইখলাস কুরআন মাজীদ এর অন্যতম ছোট সূরা হিসেবে পরিচিত। তবে এই সূরার ফজিলত কুরআনের এক কৃতীয়াংশের সমান বলা হয়ে থাকে।

পোস্ট সূচিপত্রঃপ্রিয় পাঠক আর দেরি না করে চলুন আমরা সুরা ইখলাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই

সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি - ভূমিকা

পবিত্র কুরআন মাজিদে ফজিলত পূর্ণ সূরা গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সূরা ইখলাস। কারণ সূরা ইখলাস পাঠ করার ফজিলত কুরআন মাজীদ এক- তৃতীয়াংশ পাঠ করার ফজিলতের সমতুল্য। কালের মাধ্যমে সূরা ইখলাসের যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট গুলো জানতে পারবো তা হল-

সূরা ইখলাসের শিক্ষা,সূরা ইখলাস আরবি,সূরা ইখলাস এর অর্থ,সূরা ইখলাস এর বাংলা উচ্চারণ,সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি,১০ বার সুরা ইখলাস পড়ার ফজিলত,সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ,সূরা ইখলাস এর ফজিলত সম্পর্কে । বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সূরা ইখলাসের শিক্ষা

আপনি কি সূরা ইখলাসের শিক্ষা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে সূরা ইখলাসের শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আশা করছি আপনি যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সূরা ইখলাসের শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নেই সূরা ইখলাসের শিক্ষা সম্পর্কে। আপনারা যারা সূরা ইখলাস শিক্ষার এই গুরুত্বপূর্ণ পর্বটি পড়ছেন তাদের জন্য খুব সহজে সূরা শিক্ষার এই পর্বটি আলোচনা করা হয়েছে। আজকে আমরা খুব সহজে একটু একটু করে শব্দ বাই শব্দ মুখস্থ করে নিব সূরা ইখলাস। এই সূরা ইখলাসটি আজকে আমরা সহি শুদ্ধ ভাবে খুব সহজে মুখস্ত করে নেওয়ার চেষ্টা করব। 

যারা সূরা ইখলাস সম্পর্কে একদমই জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পর্বটি। বিশেষ করে যাদের মুখস্থ নাই বা যারা দেখেও করতে পারেন না তারা আজকের এই পর্বটি সম্পূর্ণ দেখলে সহি শুদ্ধভাবে মুখস্ত করে নিতে পারবেন এই ছোট্ট সূরাটি। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা দেখে নেই সূরা ইখলাস শিক্ষা সম্পর্কে।
  • بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
  • বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
  • পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে
  • قُلْ هُوَ اللَّـهُ أَحَدٌ
  • কুল্ হুওয়াল্লা-হু আহাদ্ব
  • বলুন, তিনি আল্লাহ, এক
  • اللَّـهُ الصَّمَد
  • আল্লা-হুচ্ছমাদ্
  • আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
  • لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
  • লাম্ ইয়ালিদ্ অলাম্ ইয়ূলাদ্
  • তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
  • وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ
  • অলাম্ ইয়া কুল্লাহূ কুফুওয়ান্ আহাদ্ 
  • এবং তার সমতুল্য কেউ নেই

সূরা ইখলাস আরবি

সূরা ইখলাস আরবি সম্পর্কে যারা জানতে চান তাদের জন্য আর্টিকেলের এই পর্বটি সাজানো। আশা করছি আপনারা যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সূরা ইখলাস আরবি সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা সূরা ইখলাস আরবী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
  • بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
  • قُلْ هُوَ اللَّـهُ أَحَدٌ
  • اللَّـهُ الصَّمَد
  • لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
  • وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ

সূরা ইখলাস এর অর্থ

আপনারা যারা সূরা ইখলাস এর অর্থ সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্যই আর্টিকেলের এই পর্বটি সাজানো। আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই পর্বে সূরা ইখলাসের অর্থ উপস্থাপন করা হয়েছে। 

আশা করছি আপনি যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সূরা ইখলাসের অর্থ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা সুরা ইখলাসের অর্থ সম্পর্কে জেনে নেই।
  • بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
  • পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে
  • قُلْ هُوَ اللَّـهُ أَحَدٌ
  • বলুন, তিনি আল্লাহ, এক
  • اللَّـهُ الصَّمَد
  • আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
  • لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
  • তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
  • وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ
  • এবং তার সমতুল্য কেউ নেই

সূরা ইখলাস এর বাংলা উচ্চারণ

সূরা ইখলাস এর বাংলা উচ্চারণ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। বিশেষ করে যারা আরবি পড়তে জানেন না তারা ইখলাস সূরার বাংলা উচ্চারণ থেকে খুব সহজেই সূরাটি মুখস্ত করে নিতে পারবেন। তাই অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। 

তাহলে আপনি বাংলা উচ্চারণ দেখে দেখে খুব সহজে সূরা এখলাসটি মুখস্ত করে নিতে পারবেন এবং এর ফজিলত অর্জন করতে পারবেন।
  • বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
  • কুল্ হুওয়াল্লা-হু আহাদ্ব
  • আল্লা-হুচ্ছমাদ্
  • লাম্ ইয়ালিদ্ অলাম্ ইয়ূলাদ্
  • অলাম্ ইয়া কুল্লাহূ কুফুওয়ান্ আহাদ্

সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি

সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান? তাই আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই পর্বে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। 

আশা করছি আপনারা যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে খুব সহজেই সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি সহ জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবিসহ জেনে নেই।
আশা করছি আপনারা যদি উপরে ছবিটি পড়েন তাহলে খুব সহজেই সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ খুব সহজেই জানতে পারবেন।

১০ বার সুরা ইখলাস পড়ার ফজিলত

আপনি কি ১০ বার সূরা ইখলাস পড়ার ফজিলত সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। আশা করছি আপনি যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ১০ বার সূরা ইখলাস পড়ার ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নেই ১০ বার সূরা ইখলাস পড়ার ফজিলত কি। 

সূরা ইখলাস হলো পবিত্র কোরআনের ১১২ নম্বর সূরা।সূরার আয়াত সংখ্যা মাত্র চার টি।তবে এই ছোট্ট সূরাটির ফজিলত অনেক বেশি। একটা বর্ণনায় আছে, রাসুলুল্লাহ (সা:) একদা সাহাবীদের বলেন, তোমরা কি এক রাতে কোরআন মাজিদের এক-তৃতীয়াংশ পড়তে পারবে? তখন সাহাবীরা এ প্রস্তাবকে খুবই কঠিন মনে করলেন। 

তখন তারা বললেন, আমাদের মধ্যে এ কাজ কে করতে পারবে? রাসুলুল্লাহ (সা:) তখন বললেন, সূরা ইখলাস কোরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান। (সহীহ বুখারী: ৫০১৫, নাসায়ি: ৯৯৫) এছাড়াও রাসুলুল্লাহ (সা:) আরও এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তিনটি কাজ ঈমানের সঙ্গে করতে পারবে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারবে।
  • ১. যে হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেবে।
  • ২. যে ব্যক্তি গোপন ঋণ পরিশোধ করবে।
  • ৩. এবং যে প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর দশবার সূরা ইখলাস পাঠ করবে। (তাফসিরে কাসির)
আরো একটি বর্ণনায় এসেছে, যে ব্যক্তি সূরা ইখলাস ১০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করবে। এ কথা শুনে ওমর বিন খাত্তাব (রা:) বললেন, তাহলে আমরা বেশি বেশি করে পড়বো হে আল্লাহর রাসূল! রাসূলুল্লাহ (সা:) বললেন, আল্লাহও বেশি দানশীল ও বেশি পবিত্র।(মুসনাদে আহমদ: ১৫৬১০)

সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ

অনেকেই আছেন যারা সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ জানতে চান। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই পর্বে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনারা যদি আর্টিকেলের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নেই সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ।
  • بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
  • বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
  • পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে
  • قُلْ هُوَ اللَّـهُ أَحَدٌ
  • কুল্ হুওয়াল্লা-হু আহাদ্ব
  • বলুন, তিনি আল্লাহ, এক
  • اللَّـهُ الصَّمَد
  • আল্লা-হুচ্ছমাদ্
  • আল্লাহ অমুখাপেক্ষী
  • لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
  • লাম্ ইয়ালিদ্ অলাম্ ইয়ূলাদ্
  • তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি
  • وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ
  • অলাম্ ইয়া কুল্লাহূ কুফুওয়ান্ আহাদ্ 
  • এবং তার সমতুল্য কেউ নেই

সূরা ইখলাস এর ফজিলত

আপনি কি সূরা ইখলাস এর ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে সূরা ইখলাসের ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনি যদি আর্টিকেলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সূরা এখলাস এর ফজিলত সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা সূরা ইখলাসের ফজিলত সম্পর্কে জেনে নেই। সূরা ইখলাসের ফজিলত অপরিসীম। রাসূলুল্লাহ (সা:) সূরা ইখলাস সম্পর্কে বলেছেন, নিঃসন্দেহে এটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান। (সহিহ মুসলিম: ৮১২) রাসুলুল্লাহ (সা:) একদিন সাহাবীগণকে বললেন, তোমরা কি একরাতে এক তৃতীয় অংশ কোরআন পড়তে পারো না? 

প্রস্তাবটি সাহাবাদের জন্য কঠিন মনে হলো। তাই তারা বলে উঠলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এই কাজ আমাদের মধ্যে কে করতে পারবে? (অর্থাৎ কেউ পারবেনা) তিনি বললেন, কুল হুআল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস সামাদ (সূরা ইখলাস) কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান। (অর্থাৎ এই সূরা পড়লে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়ার সমান নেকি পাওয়া যাবে)।(সহীহুল বুখারী ৫০১৫) 

এক সাহাবী এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমি এই (সূরা) কুল হুআল্লাহু আহাদ কে ভালোবাসি। তিনি বললেন, এর ভালোবাসা তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে।(বুখারীর ৭৭৪ নং হাদিসের পরবর্তী অধ্যায়, তিরমিজি ২৯০১, আহমাদ ১২০২৪)

রাসূলুল্লাহ (সা:) এর আরো একটি হাদীসে পাওয়া গেছে, যে ব্যক্তি সূরা ইখলাস ১০ বার পাঠ করবে, তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর বানানো হবে।(সহিহ আল-জামি আস-সগীর ৬৪৭২)
শুধু তাই নয়, একদা রাসুলুল্লাহ (সা:) এক ব্যক্তিকে সূরা ইখলাস তেলাওয়াত করতে শুনলেন। তিনি বললেন এটা তার অধিকার। পাশে থাকা সাহাবারা জিজ্ঞাস করলেন, তার অধিকার কি? উত্তরের রাসূলুল্লাহ (সা:) বললেন, তার অধিকার হচ্ছে জান্নাত।(মুসনাদে আহমাদ:৭৬৬৯) দিনে রাতে যতবার ইচ্ছা বেশি বেশি করে সূরা ইখলাস পড়া যাবে।

যে ব্যক্তি প্রতিদিন অজুর সাথে দুইশত বার সূরা ইখলাস পাঠ করবে আল্লাহ তাআলা তাকে নয়টি নেয়ামত দান করবে।
  • গজবের ৩০০ দরজা বন্ধ করে দিবেন।
  • রহমতের ৩০০ দরজা খুলে দিবেন। রিজিক এর ৩০০ দরজা খুলে দিবেন।
  • আল্লাহ তাকে ইলম, ধৈর্য ও বুঝ শক্তি দান করবেন।
  • ৬৬ বার কোরআন শরীফ খতম করার সাওয়াব দান করবেন।
  • ৫০ বছরের গুনাহ মাফ করে দিবেন।
  • জান্নাত এর বিশাল বৃষ্টি মহল দান করবেন।
  • যার নির্মিত হবে ইয়াকুত মারজান,জমরুদ দ্বারা।
  • দুই হাজার রাকাত নফল নামাজ পড়ার সমপরিমাণ সাওয়াব দান করবেন।
  • মৃত্যুর পর তার জানাজায় এক লক্ষ দশ হাজার ফেরেস্তা অংশগ্রহণ করবেন।

লেখকের মন্তব্য - সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো সূরা ইখলাসের শিক্ষা,সূরা ইখলাস আরবি,সূরা ইখলাস এর অর্থ,সূরা ইখলাস এর বাংলা উচ্চারণ,সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ছবি,১০ বার সুরা ইখলাস পড়ার ফজিলত,সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ,সূরা ইখলাস এর ফজিলত সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।

চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url