ঘামাচি কমানোর উপায় - ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো
খুসখুসে কাশি দূর করার উপায়ঘামাচি মূলত গ্রীষ্মকালে দেখা দেয়। গ্রীষ্মকালের এই সময়টিতে প্রচন্ড রোদের তাপের কারণে সকল মানুষের গরমে ঘামাচির যে সমস্যা রয়েছে তা লক্ষ্য করা যায়। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানব ঘামাচি কমানোর উপায় - ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো সেই সম্পর্কে।
ঘামাচি থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করা যায়। তবে সবথেকে ভালো উপায় হল ঘরোয়া পদ্ধতি।
পোস্ট সূচিপত্রঃচলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই ঘামাচি থেকে মুক্ত থাকার কিছু উপায় সম্পর্কে।
ঘামাচি কমানোর উপায় - ভূমিকা
গরমকালে একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগের নাম হল ঘামাচি। কারণ অতিরিক্ত গরমে ছোট বড় সকলেরই কম বেশি এই রোগ দেখা দেয়। ঘামাচি থেকে মুক্তি পেতে আমরা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে থাকি। সেই বিষয়টি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানবো।
ঘামাচি কেন হয়,ঘামাচি মারার সাবান,ঘামাচি ক্রিম,ঘামাচি ঔষধ,ঘামাচি কমানোর উপায়,ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো,ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ঘামাচি কেন হয়
আপনি কি ঘামাচি কেন হয় সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি কেন হয় সেই সম্পর্কে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই ঘামাচি কেন হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য।
চলছে গ্রীষ্মকাল, ঠিক এই সময়টিতে প্রচন্ড রোদের তাপের কারণে সকল মানুষের গরমে ঘামাচির কারণে যে সমস্যা রয়েছে তা লক্ষ্য করা যায়। গরমের সময় ঘামাচির প্রকোপ টা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। আমাদের ত্বকের যে ঘর্মগ্রন্থি টি রয়েছে এর সাথে এক ধরনের জীবাণু মিশ্রিত থাকে। আর এই জীবাণুর নাম হচ্ছে স্টেফ এপিডার্মাটাইটিস।
আরও পড়ুনঃ মাথা ব্যথার ঘরোয়া সমাধান জানুন
অতিরিক্ত গরমের সময় স্বাভাবিকভাবেই যে ঘর্মগ্রন্থটি রয়েছে সেখান থেকে অনেক বেশি ঘাম নিষ্কৃত হয়। তাই ধুলো বালিও জমে বেশি পরিমাণে। ত্বকের মৃত কোষে এই ধুলোবালি জমে যখন ঘর্মগ্রন্থি থেকে স্বাভাবিকভাবেই ঘাম নিঃসরণ হতে পারে না তখন স্টেফ এপিডার্মাটাইটিস এর সংস্পর্শে এসে ঘামাচির উৎপত্তি হয়। আশা করছি আপনি ঘামাচি কেন হয় সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
ঘামাচি মারার সাবান
আপনি কি ঘামাচি মারার সাবান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আরটিকালের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি মারার সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা ঘামাচি মারা সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। গরমের দিনে ঘামাচি খুবই বিরক্ত কর একটি সমস্যা।
কারণ অতিরিক্ত গরমে শিশু থেকে শুরু করে বড়দের সকলেরই ঘামাচি সমস্যার হতে পারে। যে কারণে সব সময় পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত থাকা প্রয়োজন। যাদের ঘামাচি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বা বর্তমানে ঘামাচি সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত গোসলের সময় বিভিন্ন এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
কারণ ঘামাচি যেহেতু এক ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ সে ক্ষেত্রে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সবগুলো আপনাদের জন্য ভালো হবে। বর্তমান সময়ে বাজারে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সোপ পাওয়া যায়।
তাই সাবান কেনার পূর্বে অবশ্যই তার গায়ে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল লেখা আছে কিনা সেটা দেখে নেবেন। আশা করছি আপনারা যদি এন্টি ব্যাকটেরিয়াল যুক্ত সাবান ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে ঘামাচি থেকে খুব সহজে মুক্ত থাকতে পারবেন।
ঘামাচি ক্রিম
আপনি কি ঘামাচি ক্রিম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বের আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি ক্রিম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা ঘামাচি ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। গরমকালে ভাব আছে একটি সাধারন সমস্যা যা ছোট বড় সকলেরই হতে পারে।
এই অসহনীয় যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঘামাচি হলে সেখানে কোন প্রকার ক্রিম ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ক্রিম ব্যবহার করার ফলে সেই স্থানে জ্বালা হতে পারে।
বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিসেপটিক লোশন এবং ক্রিম পাওয়া যায় এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সলিউশনও পাওয়া যায় যা আমাদের ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।
যে কারণে ঘামাচি হলে কোন ধরনের ক্রিম বা পাউডার ব্যবহার না করে আপনি চাইলে সেখানে দিনে দুই থেকে তিনবার বরফ ব্যবহার করতে পারেন বা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন। এরপর জাতীয় লোশন ব্যবহার করতে পারেন দিনে ১ থেকে ২ বার।
ঘামাচি ঔষধ
আপনি কি ঘামাচির ঔষধ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি ওষধ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা ঘামাচির ঔষধ সম্পর্কে জেনে নেই। গরম আবহাওয়াতে ঘামাচি হওয়াটা খুব স্বাভাবিক।
কারণ যারা অতিরিক্ত গরমে থাকে বা অতিরিক্ত ঘামে তাদের ক্ষেত্রে এই রোগটা বেশি দেখা যায়। যদিও ঘামাচি ঘরোয়া ভাবেই যায় তবুও অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের ঘামাচি রোগের জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে ডাক্তাররা পরামর্শ দেয় বিভিন্ন ধরনের ক্যালামিন জাতীয় লোশন ব্যবহার করতে।
কারণ ক্যালামিন জাতীয় লোশন শরীরে দিলে শরীরের মধ্যে একটা কুলিং সেন্সেশন অর্থাৎ ঠান্ডা ভাব হয়। যে কারণে চিকিৎসকরা এই ক্যালামিন লোশন সাজেস্ট করে থাকেন। এছাড়াও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঘামাচি দূর করার মূল কারণ। শরীরে ঘাম বসতে না দেওয়া এবং ঠান্ডা স্থানে থাকলে ঘামাচি থেকে খুব সহজেই মুক্ত থাকা যাবে।
ঘামাচি কমানোর উপায়
আপনি কি ঘামাচি কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আরটিকালের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি কমানোর উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা ঘামাচি কমানোর কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে নেই। গরমকালে বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগের সৃষ্টি হয়।
এরমধ্যে ঘামাচি কিন্তু কমবেশি সকলেরই হয়ে থাকে। শরীরের ঘামাচি থেকে বাঁচার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই ট্যালকম পাউডারের ব্যবহার ঘামাচির বিপদকে আরো বাড়িয়ে দেয়। ঘামাচির উপর পাউডারের প্রলেপ পরলে ত্বকের শ্বেতগ্রন্থি গুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যায় ।
যার ফলে ঘামাচি গুলো কালো হয়ে যায় এবং ত্বকে ইনফেকশন করার একটা চান্স থাকে। যে কারণে ঘামাচি থেকে বাঁচতে আমরা বিভিন্ন ধরনের উপায় অবলম্বন করতে পারি।
১. ঘামাচি থেকে বাঁচতে ত্বকে ব্যবহার করা যেতে পারে টক দই। ত্বকের যে অংশ গুলিতে ঘামাচি হয়েছে, সেখানে ঠান্ডা টক দইয়ের প্রলেপ দিনএবং এই প্রলেপ ১৫ মিনিটের জন্য রাখুন। এরপর আলতো করে ঠান্ডা পানিতে টক দইয়ের প্রলেপ ধুয়ে নিন। টক দইয়ের প্রলেপ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে সেই সঙ্গে ঘামাচি নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী হয়ে থাকে।
২. ঘামাচি থেকে নিরাময় পেতে ব্যবহার করা যেতে পারে গোলাপ জলের আইস কিউব। ২০০ মিলি পানির সঙ্গে ২০০ মিলি গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণে চার চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এরপর এই দ্রবণ ফ্রিজের আইস ট্রিতে রেখে, আইস কিউব তৈরি করুন।
আরও পড়ুনঃ চর্মরোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
এরপর এই আইস কিউব বা বরফের টুকরা গুলি শরীরের যে অংশে ঘামাচি হয়েছে তাতে লাগিয়ে নিন। গোলাপ জল যেমন ত্বকের পিএইচকে নিয়ন্ত্রণ করে সেই সঙ্গে ত্বকের বাতি তেল ক্ষরণ কেউ নিয়ন্ত্রণ করে। যার ফলে আপনি সহজেই ঘামাচি থেকে মুক্তি পাবেন।
৩. চন্দন ও দুধের স্বরের প্রলেপ ও অত্যন্ত কার্যকরী হয় ঘামাচি নিরাময়ের জন্য। চন্দন বাটার সঙ্গে মিশিয়ে নিন ঠান্ডা দুধের সর, এই মিশ্রণ ত্বকে প্রলেপ দিন। ত্বকে এই মিশ্রণ শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। চন্দন যেমন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে সেই সঙ্গে সানট্যানে এর হাত থেকেও ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৪. পুদিনা পাতা ও মুলতানি মাটির মিশ্রণ ও ঘামাচি নিরাময়ের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। ২৪ চামচ পুদিনা বাটার সঙ্গে, চার চা চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে নিন। এতে কিছুটা ঠান্ডা দুধ দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে প্রলেপ দিন। মিশ্রণটি শুকিয়ে গেলে তা নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
পুদিনা পাতার রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য যা ঘামাচি নিরাময় এবং শীতল অনুভূতি দিতে অত্যন্ত কার্যকারী হয়।
ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো
আপনি কি ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো সেই সম্পর্কে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। গরমকাল মানেই পাউডার লাগবেই।
কারণ গরমকালে পাউডার ব্যবহার করলে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা অতিরিক্ত ঘামে তাদের জন্য পাউডার বেশি প্রয়োজন হয়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ঘামাচি পাউডার পাওয়া যায়। তবে গরমে ঘামাচি থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু পাউডার রয়েছে যেগুলো খুব ভালো কাজ করে।
আরও পড়ুনঃ বাচ্চাদের সর্দি কাশি সারাতে ঘরোয়া উপায়
তাই আপনি চাইলে নিচে উল্লেখিত পাউডার গুলোর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের পাউডারটি সংগ্রহ করতে পারেন। কারণ এই পাউডার গুলো ব্যবহার করার ফলে ঘামাচি থেকে অনেকাংশেই রেহাই পাওয়া যায়। চলুন তাহলে এবার পাউডার গুলোর নাম সম্পর্কে জেনে নেই:
- আইসকুল ঘামাচি পাউডার
- রিভাইভ ঘামাচি পাউডার
- তিব্বত ঘামাচি পাউডার
- মিল্লাত ঘামাচি পাউডার
- কিউট ঘামাচি পাউডার
ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
আপনি কি ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আরটিকালের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জেনে নেই।
বর্তমান সময়ে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ঘামাচির ক্রিম, পাউডার এবং সাবান পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঘামাচি হলে সেখানে কোন প্রকার ক্রিম, পাউডার বা সাবান ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এগুলো পরবর্তীতে আপনার ত্বকে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে।
এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদি ত্বকের ক্ষতিও করতে পারে। যে কারণে ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করায় সবচেয়ে উত্তম কাজ। কারণ প্রকৃতিতে এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই ঘামাচি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। চলুন আমরা সে বিষয়ে জেনে নেই।
বরফ : ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল যেখানে ঘামাচি হয়েছে সেখানে বরফের কিউব নিয়ে ঘষা। এছাড়াও ঠান্ডা পানি ব্যবহার করলে ঘামাচি থেকে অনেকটাই আরাম পাওয়া যায়।
নিমপাতা : ত্বকের যে স্থানে ঘামাচি হয়েছে সেই স্থানে যদি নিম পাতা পাতা অথবা নিম পাতা গরম করে সেই পানি ব্যবহার করা যায় সে ক্ষেত্রে অনেকটা রেহাই পাওয়া যায় ঘামাচি থেকে।
ফিটকিরি : ঘামাচিতে ফিটকিরি খুবই কার্যকর। আপনার যে স্থানে ঘামাচি হয়েছে সেই স্থানে যদি ফিটকিরি মিশ্রিত পানি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তারপর গোসল করেন সে ক্ষেত্রে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
লেবুর রস : লেবুর রস খুবই কার্যকরী একটি উপাদান তা আমরা সকলেই জানি কারন লেবুর রসে রয়েছে শক্তিশালী এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই আপনি যদি ঘামাচি দূর করতে চান তাহলে দিনে তিন থেকে চার গ্লাস লেবুর রস মিশ্রিত পানি পান করুন।
বেকিং সোডা : হয়তো ভাবছেন বেকিং সোডা দিয়ে কিভাবে ঘামাচি দূর করা যাবে তাই না? চলুন তাহলে জেনে নেই। এক গ্লাস পানিতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা গুলিয়ে একটি পরিষ্কার কাপড় পানিতে ভিজিয়ে ভালো করে নিংড়ে সেই কাপড়টি ঘামাচির স্থানে লাগালে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
লেখকের মন্তব্য - ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো ঘামাচি কেন হয়,ঘামাচি মারার সাবান,ঘামাচি ক্রিম,ঘামাচি ঔষধ,ঘামাচি কমানোর উপায়,ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো,ঘামাচি দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছে।
চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url