প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা - প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

মর্টগেজ লোন কোন ব্যাংক দেয়প্রতিবেদন সবচেয়ে বেশি লেখা হয় বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায়। এছাড়াও সংবাদপত্রেও বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা - প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে।

প্রতিবেদন বলতে আমরা সাধারণত বুঝি কোন বিষয় তদন্তের মাধ্যমে উপস্থাপন করা। বিশেষ করে সরেজমিনের প্রতিবেদন প্রয়োজন পড়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য প্রতিবেদনে।

পোস্ট সূচীপত্রঃচলো তাহলে আর দেরি না করে আমরা প্রতিবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে জেনে নেই।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিবেদনের প্রয়োজন পড়ে। বিশেষ করে বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায় প্রতিবেদন লিখতে হয়। এছাড়া বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন লেখার প্রয়োজন পড়ে। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে প্রতিবেদন সম্পর্কে যে বিষয়গুলো জানব তা হল-

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা,প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,অফিশিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আপনি কি প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই। 

প্রতিবেদন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তাই বলতে পারেন প্রতিবেদনের নির্দিষ্ট কোন শ্রেণীবিভাগ নেই। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রতিবেদন নানা ধরনের হতে পারে। এসএসসি বা স্কুল পর্যায়ে যে সকল প্রতিবেদন পাওয়া যায় সেগুলোকে সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে তা হল-

এছাড়াও আরো অনেক ধরনের প্রতিবেদন রয়েছে যেমন নিজস্ব প্রতিবেদন, অফিসিয়াল প্রতিবেদন ইত্যাদি। এই পুরো আর্টিকেল জুড়ে আমরা বিভিন্ন প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানব।

আপনি কি প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আরটিকালের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নেই প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে। 

আপনি যদি সুন্দর করে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাবেন। যে কারণে হতে হবে আপনার প্রতিবেদন সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন। প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা নিচে উল্লেখ করা হলো-

আশা করছি আপনারা প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনি যদি উপরে উল্লেখিত নিয়ম অনুসরণ করে প্রতিবেদন লেখেন সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিবেদন হবে পারফেক্ট।

আপনি কি প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। 

চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই। প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে নিন্মুক্ত নিয়ম কাঠামো অনুসরণ করতে হবে-

তারিখঃ

বরাবর,

যার কাছে প্রতিবেদন পেশ করবেন তার পদবী।

প্রতিষ্ঠানের নাম,

প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা

বিষয়ঃ

স্মারক/সূত্রঃ

(এখানে বিস্তারিত লিখতে হবে। সাধারণ দরখাস্তের মতো দরখাস্ত পেশ করে বলবেন যে আপনি প্রতিবেদনটি পেশ করতে চলেছেন)

প্রতিবেদনের শিরোনাম পৃষ্ঠার একদম মাঝখানে হতে হবে। শিরোনামটি হতে হবে নজর কারা। যাতে করে কোন পাঠক দেখামাত্রই প্রতিবেদনটি পড়তে আগ্রহী হয়।

(অল্প কথায় সম্পূর্ণ ঘটনা বিবরণ লিখতে হবে। অহেতুক বা অপ্রয়োজনীয় কোন তথ্য দেওয়া যাবে না)

প্রতিবেদকের স্বাক্ষরঃ

প্রতিবেদনের বিষয়ঃ

প্রতিবেদনের সময়ঃ

প্রতিবেদনের তারিখঃ

প্রতিবেদনের স্থানঃ

প্রতিবেদনের নাম ও ঠিকানাঃ

প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত এই কাঠামো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই প্রতিবেদন লিখতে পারবেন।

আপনি কি নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেল এর এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা জেনে নেই নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে।

নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম অনেকটা প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়মের মতো। নিজস্ব প্রতিবেদনেও প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট কাঠামো অনুসরণ করা হয় যা পূর্বেই আলোচনা করা হয়েছে-

চলুন জেনে নেই নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে:

একটি প্রতিবেদন সুন্দর করে উপস্থাপন করতে সাধারণত কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় যেমন-

আশা করছি আপনি নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।আপনি যদি উপরে উল্লেখিত নিয়ম অনুসরণ করে প্রতিবেদন লেখেন সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিবেদন হবে পারফেক্ট।

আপনি কি অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে অফিশিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। 

তাই আর দেরি না করে চলুন আমরা অফিশিয়াল প্রতিবেদন লেখা নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই। অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে নিন্মুক্ত নিয়ম কাঠামো অনুসরণ করতে হবে-

তারিখঃ

বরাবর,

যার কাছে প্রতিবেদন পেশ করবেন তার পদবী।

প্রতিষ্ঠানের নাম,

প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা

বিষয়ঃ

স্মারক/সূত্রঃ

(এখানে বিস্তারিত লিখতে হবে। সাধারণ দরখাস্তের মতো দরখাস্ত পেশ করে বলবেন যে আপনি প্রতিবেদনটি পেশ করতে চলেছেন)

প্রতিবেদনের শিরোনাম পৃষ্ঠার একদম মাঝখানে হতে হবে। শিরোনামটি হতে হবে নজর কারা। যাতে করে কোন পাঠক দেখামাত্রই প্রতিবেদনটি পড়তে আগ্রহী হয়।

(অল্প কথায় সম্পূর্ণ ঘটনা বিবরণ লিখতে হবে। অহেতুক বা অপ্রয়োজনীয় কোন তথ্য দেওয়া যাবে না)

প্রতিবেদকের স্বাক্ষরঃ

প্রতিবেদনের বিষয়ঃ

প্রতিবেদনের সময়ঃ

প্রতিবেদনের তারিখঃ

প্রতিবেদনের স্থানঃ

প্রতিবেদনের নাম ও ঠিকানাঃ

অফিসিয়াল প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত এই কাঠামো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই প্রতিবেদন লিখতে পারবেন।

আপনি কি ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখা নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই।

ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম অনেকটা প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়মের মতো। ব্যক্তিগত প্রতিবেদনেও প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট কাঠামো অনুসরণ করা হয় যা পূর্বেই আলোচনা করা হয়েছে-

চলুন জেনে নেই ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে:

একটি প্রতিবেদন সুন্দর করে উপস্থাপন করতে সাধারণত কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় যেমন-

আশা করছি আপনি ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।আপনি যদি উপরে উল্লেখিত নিয়ম অনুসরণ করে প্রতিবেদন লেখেন সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিবেদন হবে পারফেক্ট।

আপনি কি পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেল এর এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে। 

প্রতিবেদন বলতে আমরা সাধারণত পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদনকে বুঝে থাকি। অন্যান্য প্রতিবেদনের সাথে পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পূর্ণ আলাদা। প্রকৃত ঘটনা কোন ধরনের বিকৃতি ব্যতীত একদম নিরপেক্ষভাবে বর্ণনা করা এই প্রতিবেদনের লক্ষ্য। 

পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার ক্ষেত্রে আপনাকে শিরোনামের দিকে বেশি নজর দিতে হবে কারণ শিরোনাম যদি নজর করা হয় তাহলে পাঠক খুব সহজেই প্রতিবেদনটি পড়বে। তবে একটি কথা মাথায় রাখতে হবে পাঠকের নজর কাটতে গিয়ে এমন কোন আজগুবি শিরোনাম দেওয়া যাবে না যাতে করে প্রতিবেদন আর শিরোনামের কোন মিলই না থাকে। 

চলুন তাহলে এবার জেনে নেই পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার কাঠামো সম্পর্কে:

শিরোনাম: সুন্দর অর্থবহ ও পাঠকের নজর কারা হতে হবে।

ভূমিকা: প্রতিবেদনের মূল বিষয়টি অল্প কথায় ফুটিয়ে তুলতে হবে।

সূত্র: আপনি যে বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি করছেন তার বিশ্বস্ত একটি সূত্র সংযুক্ত করতে হবে।

সরাসরি নাম উল্লেখ করা যাবে না: আপনি যে প্রতিবেদন সরে জমিনে গিয়ে সকলের কাছে শুনেছেন তাদের নাম কোন মতেই উল্লেখ করা যাবে না।

আনুষঙ্গিক আলোচনা: প্রতিবেদনের এই আলোচনা চেষ্টা করবেন মানসম্মত করে ছোট করে লিখতে কারণ বেশি বড় হলে পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে যাবে। আবার ছোট করতে গিয়ে খাপছাড়া করে ফেলবেন না প্রতিবেদনটি। যদি কেউ খেয়াল রাখবেন।

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা,প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,নিজস্ব প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,অফিশিয়াল প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,ব্যক্তিগত প্রতিবেদন লেখার নিয়ম,পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী প্রতিবেদন লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।

চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।