মুখে ঘা হলে কি ঔষধ - জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম
মাথা ব্যথার ঘরোয়া সমাধানমুখের এবং জিহ্বার ঘা প্রথম পর্যায়ে তেমন কিছু মনে না হলেও ধীরে ধীরে এই রোগটি মারাত্মক আকার ধারণ করে। যে কারণে প্রথম পর্যায়েই এই রোগ কে গোড়া থেকে নির্মূল করা উচিত।আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানব মুখে ঘা হলে কি ঔষধ - জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে।
আপনার মুখের ঘা যদি দুই সপ্তাহ বা ১৫ দিনের বেশি স্থায়ী হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কোন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বায়োপসি বা মাংসের টিস্যু পরীক্ষা করে দেখা উচিত। কারণ পরীক্ষা করে রোগের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় এবং কার্যকরী হয়।
পোস্ট সূচিপত্রঃচলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা মুখ এবং জিহ্বার ঘা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
মুখে ঘা হলে কি ঔষধ - ভূমিকা
মুখের ঘা অবহেলার বিষয় নয়। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ২০০ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পায় মুখগহ্বরের ঘা বা আলসারের মাধ্যমে। এগুলোর মধ্যে এমন কিছু ঘা বা ক্ষত রয়েছে যাকে ‘প্রি-ক্যান্সার লিশন’ বা ‘ক্যান্সার পূর্বাবস্থার ক্ষত’ বলা হয়ে থাকে। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানব যে বিষয়গুলো তা হল;
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়, মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয়, মুখে ঘা হলে কি ঔষধ, জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম,জিহ্বার ঘা এর ছবি,কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়,জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়,মুখের ঘা এর এন্টিবায়োটিক, মুখের ঘা ছবি সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? বিভিন্ন কারণে মুখের ভেতর সাদা ঘা হতে পারে। বিশেষ করে মুখে ঘা হওয়ার সর্বপ্রথম কারণ হলো মুখগহ্বরের অযত্ন বা অবহেলা। এছাড়াও আরো অনেক কারণে মুখের ভিতরে সাদা ঘা হতে পারে।
কোন কারণবশত যদি জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করা বা শক্ত ব্রাশ ব্যবহারের কারণে মুখে আঘাত পেলে অথবা দুর্ঘটনাবশত মুখের ভেতরে যে কোন অংশে দাঁতের কামড় বসলে বা মুখের ভেতর কোন দাঁত ভাঙ্গা থাকলে সেই দাঁতের অমসৃণ অংশের ঘর্ষণের ফলে মুখে যন্ত্রণা সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়াও অনেকের অভ্যাস রয়েছে খুব গরম খাবার বা পানীয় পান করা পাশাপাশি অতিরিক্ত ঝাল খাবার অথবা অতিরিক্ত অম্লীয় খাবারের কারণে মুখের ভেতর পুড়ে গিয়ে সেখানকার ছাল বা নরম মাংসপেশির অংশ উঠে গেলে মুখে সাদা ঘা দেখা দিতে পারে। মুখে সাদা ঘা হওয়ার আরো একটি কারণ হলো ধূমপান করা এবং জর্দা ও সুপারি জাতীয় খাবার খাওয়া।
আরও পড়ুনঃ চর্মরোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
এছাড়াও পুষ্টির অভাবে অর্থাৎ যাদের খাদ্যে ভিটামিন বি-১২ বা অন্যান্য ভিটামিন যেমন ফলিক এসিড, আয়রন বা জিংকের অভাব ঘটলে অথবা রক্তস্বল্পতা জনিত কারণে। এছাড়াও যদি ঘা বা ক্ষত নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে ভিটামিন গুলো রয়েছে সেগুলো যদি সঠিকভাবে পরিপাকতন্ত্রের প্রবেশ না করে সেক্ষেত্রে মুখের ঘা বা ক্ষত সহজে ভালো হয় না।
এছাড়াও থাইরয়েড জনিত সমস্যার কারণে বা হরমোনের ভারসাম্যের তারতম্য ঘটলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে বা অনিদ্রা অথবা অতিরিক্ত স্ট্রেস এর কারণেও মুখে ঘা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক, ভাইরাস জনিত সংক্রমণের কারণে মুখে ঘা হতে পারে।
সবচেয়ে বড় একটি বিষয় হলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা অর্থাৎ ডায়াবেটিকস রোগী, এইডস বা ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগী এবং দীর্ঘদিন যাবত কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে মুখে ঘা হওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয়
মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনার সিদ্ধান্ত একদম সঠিক। কারণ কোন ধরনের রোগ শরীরে ফেলে রাখা উচিত নয়। চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা মুখের ভেতর সাদা ঘা হলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নেই। প্রথমেই বলবো ধূমপান, জর্দা এবং সুপারি পরিহার করুন।
অতিরিক্ত ঝাল যুক্ত খাবার, এসিডিটি বা এলার্জি হতে পারে এমন খাবার এবং অতিরিক্ত নোনতা জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এছাড়াও যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে কড়া পানীয় যেমন চা, কফি বা অ্যালকোহল পান করার অভ্যাস রয়েছে তারা খুব দ্রুত এই বদ অভ্যাস বর্জন করুন।
প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার যেমন শাকসবজি ও সবুজ রঙিন ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার, ভিটামিন এ, সি ও ই সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ভিটামিন বি-১২, আয়রন ও ফলিক এসিডের অভাব পূরণে বেশি করে কাঁচা কলা, টক দই, দুধ, কচু শাক ও প্রচুর পরিমাণে চর্বি ছাড়া মাংস গ্রহণ করতে পারেন।
মুখ গহ্বর চেষ্টা করবেন সর্বদা পরিষ্কার রাখতে অর্থাৎ সকালে ও রাতে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। চেষ্টা করবেন ভালো মানের নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে এবং তিন মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করতে। নির্দিষ্ট সময় পর পর কোন ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে দাঁতের পরীক্ষা করানো উচিত। এতে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার দাঁত কোন পজিশনে রয়েছে।
কোন সমস্যা ধরা পড়লে এর মাধ্যমে দ্রুত সমাধান নিতে পারবেন। এছাড়াও হৃদরোগ, কিডনি, ডায়াবেটিস সহ যেকোন দীর্ঘমেয়াদি রোগের সঠিক চিকিৎসা নিয়ে রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। মুখে কত দেখা দিলে বারবার মুখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অনিদ্রা ও দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করবেন। তারা প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাহলে আপনি মুখের ভিতরে সাদা ঘা এর হাত থেকে মুক্ত থাকবেন।
মুখে ঘা হলে কি ঔষধ
মুখে ঘা হলে কি ঔষধ খাবেন সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ মুখের ঘা ফেলে রাখার জিনিস নয়। যত দ্রুত সম্ভব এই ঘা এর চিকিৎসা নেওয়া উচিত। মুখে ঘা এর চিকিৎসা মানেই তো ঔষধ সেবন করা তাই না? তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমরা মুখে ঘা হলে কি ঔষধ খাবেন তেমন কিছু ঔষধের নাম উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন, আপনি যেই ঔষধই সেবন করেন না কেন অবশ্যই ঔষধ সেবনের পূর্বে একজন বিশেষজ্ঞ দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন। এছাড়াও অতিরিক্ত প্রয়োজন পড়লে একজন ভালো ওরাল অ্যান্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জনদের শরণাপন্ন হতে পারেন। যদি আপনার ঘায়ের দায়িত্ব দুই সপ্তাহ বা ১৫ দিনের বেশি হয় তাহলে। চলুন তাহলে ঔষধগুলো সম্পর্কে জেনে নেই;
- Apsol Oral Paste
- Bicozin Syrup
- Candex Syrup
- Micoral Oral Gel
- Riboflavine
- Micosina Oral Gel
- Mystat Syrup
- Ceevit
আপনার যদি মুখে ঘা হয়ে থাকে এবং প্রচুর ব্যথা থেকে থাকে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যথা থেকে কিছুটা আরামের জন্য আপনি বেনজিড্যামিন হাইড্রোক্লোরাইড মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই মাথায় রাখবেন সাত দিনের বেশি এই মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করবেন না।
সাবধানতা: বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ঔষধ সেবন করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ হতে পারে।
জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম
জিহ্বায় ঘায়ের ঔষধের নাম জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। জিহ্বায় ঘা সাধারণত এক ধরনের উন্মুক্ত ক্ষত। যা আমাদের জিহ্বার উপরে জিহ্বার তলায় বা জিহ্বার যে কোন জায়গায় দেখা দিতে পারে।জিহ্বার ঘায়ের কারণ অনেকটা মুখের ঘা এর কারণ এর মত হতে পারে। বিভিন্ন কারণে জিহ্বায় ঘা হতে পারে।
যা খুবই অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণত ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে জিহ্বায় ঘা হতে পারে। যেটা পরোক্ষ ভাবে আমাদের মুখের অপরিচ্ছন্নতা থেকে তৈরি হতে পারে। এছাড়াও জিহ্বায় ঘা হওয়ার আরেকটি কারণ হলো পুষ্টিহীনতা।
আমাদের দেহে যখন লোহা, দস্তা, ভিটামিন এ বি-১২ এর অভাব দেখা যায় তখন দেখা যায় মুখে এবং জিহ্বায় ঘা তৈরি হতে পারে। জিহ্বায় ঘা হলে প্রথম পর্যায়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকি। আজ আমরা সেরকমই কিছু ঔষধের নাম আপনাদের জানাবো। যেমন;
- Apsol Oral Paste
- A-Migel
- Micoral Oral Gel
- Ribosina/Riboson
- Riboflavine
- Ceevit
একটা কথা মাথায় রাখবেন, আপনি যেই ঔষধই সেবন করেন না কেন অবশ্যই ঔষধ সেবনের পূর্বে একজন বিশেষজ্ঞ দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।
সাবধানতা: বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ঔষধ সেবন করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ হতে পারে।
জিহ্বার ঘা এর ছবি
জিহ্বার ঘা এর ছবি অনেকেই দেখতে চান। কারণ অনেকেই আছেন যারা জিহ্বার ঘা এর সমস্যায় ভুগছেন। বিভিন্ন কারণে জিহ্বার ঘা হয়ে থাকে যা আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পেরেছেন। আমরা শুধু মাত্র আর্টিকেলের এই পর্বে জিহ্বার ঘা এর ছবি উপস্থাপন করব।
আশা করছি আপনারা যদি জিহ্বার ঘা এর ছবিটি দেখেন তাহলে হয়তো ধারণা করতে পারবেন জিহ্বার ঘা কেমন হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জিহ্বার ঘায়ের ছবি দেখে নেই।
জিহ্বার ঘা
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। মুখের ঘা একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগ। মুখে ঘা হওয়ার ফলে খাবার খেতে সমস্যা হয়। অনেক সময় এই ঘা ধীরে ধীরে বড় কোন রোগের সৃষ্টি করতে পারে। যে কারণে মুখের ঘা প্রতিহত করা জরুরী। মুখের ঘা প্রতিহত করতে অবশ্যই আপনাকে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে।
যে খাবার রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি-১২, জিংক এবং ফলিক অ্যাসিড। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে,ভিটামিন বি-১২, জিংক এবং ফলিক অ্যাসিডের ঘাটটির কারণে অনেক সময় মুখে ঘা দেখা দেয়। মুখের ঘা জনিত সমস্যা সকলেরই হতে পারে। শুধুমাত্র যে ভিটামিন-জনিত কারণে মুখে ঘা হয় তা কিন্তু নয়।
আপনার দাঁত, মাড়ি, গাল বা জীবের ভিতরে যদি কোন ধরনের সংক্রমণ থেকে থাকে সেখান থেকেও মুখে ঘা হতে পারে। আশা করছি আপনি কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
জিভে ঘা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? সাধারণত পুষ্টিহীনতা মুখে বা জিভে ঘা হওয়ার মূল কারণ। এছাড়াও জিভে ঘা হওয়ার জন্য দায়ী কিছু ভিটামিন রয়েছে যেগুলোর অভাব হলে জিভে ঘা দেখা দেয়। ভিটামিন গুলো হলো লোহা, জিংক, ভিটামিন এ, বি-১২।
এছাড়াও মুখে ঘা হওয়ার আরো একটি বড় কারণ হলো মুখগহ্বর অপরিষ্কার রাখা। যার ফলে মুখে ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হয় এবং মুখে বা জিভে ঘা দেখা দেয়। জিভে যেন ঘা না হয় সেজন্য আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি মুখগহ্বর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
মুখের ঘা এর এন্টিবায়োটিক
মুখের ঘা এর অ্যান্টিবায়োটিক সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে মুখে ঘা দেখা দেয়। এছাড়াও অপুষ্টিজনিত কারণে এবং বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হতে পারে। মুখে ঘা হওয়ার আরও একটি কারণ হলো মুখগহ্বর ঠিকমতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখা।
প্রথম পর্যায়ে আপনার মুখের ঘা উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলো সেবনের মাধ্যমে সাড়িয়ে তুলতে পারবেন। তবে যদি আপনার মুখের ঘা দুই সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের অধিক রয়ে যায় তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন দন্ত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
এছাড়াও অতিরিক্ত প্রয়োজন পড়লে একজন ভালো ওরাল অ্যান্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জনদের শরণাপন্ন হতে পারেন। প্রয়োজন হলে বায়োপসি বা মাংসের টিস্যু পরীক্ষা করে দেখা উচিত। কারণ পরীক্ষা করে রোগের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় এবং কার্যকরী হয়।
মুখের ঘা ছবি
মুখের ঘা ছবি অনেকেই দেখতে চান। কারণ অনেকেই আছেন যারা মুখের ঘা এর সমস্যায় ভুগছেন। বিভিন্ন কারণে মুখের ঘা হয়ে থাকে যা আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পেরেছেন। আমরা শুধু মাত্র আর্টিকেলের এই পর্বে মুখের ঘা এর ছবি উপস্থাপন করব।
আশা করছি আপনারা যদি মুখের ঘা এর ছবিটি দেখেন তাহলে হয়তো ধারণা করতে পারবেন মুখের ঘা কেমন হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা মুখের ঘায়ের ছবি দেখে নেই।
মুখের ঘা
লেখকের মন্তব্য - মুখে ঘা হলে কি ঔষধ
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো মুখে ঘা হলে কি ঔষধ, জিহ্বায় ঘা এর ঔষধ এর নাম সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।
প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url