স্ট্রোক - মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা - ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ

মুখ ও জিহ্বায় ঘা হলে করণীয়মস্তিষ্কের রক্তনালি বন্ধ হয়ে বা ছিড়ে গিয়ে বিশেষ কিছু অঙ্গের কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যাওয়াই হল স্ট্রোক। আজ আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে স্ট্রোক সম্পর্কে যে বিষয়গুলো জানব তা হল স্ট্রোক - মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা - ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে।
স্ট্রোক - মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা - ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ


স্ট্রোক এমন একটি রোগ যা জীবন মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সেই কারণে স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলে জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃচলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে স্ট্রোক সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা - ভূমিকা

বিশ্বে পঙ্গুত্বের কারণ হিসেবে প্রথম এবং মৃত্যুর পরিসংখ্যানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্ট্রোক। স্ট্রোক হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হয়। কারণ সময় যত গড়িয়ে যাবে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা তত কমে যাবে। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যে বিষয়গুলো জানব তা হল;

স্ট্রোক কি,স্ট্রোক এর লক্ষণ কি,মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ,ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ,ব্রেন স্ট্রোক হলে কি হয়,ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়,স্ট্রোক এর চিকিৎসা,স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

স্ট্রোক কি

স্ট্রোক কি সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে স্ট্রোক কি সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন এবার জেনে নেই স্ট্রোক কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।স্ট্রোক হল ব্রেনের রক্তনালির একটি রোগ। 

মস্তিষ্কের কোন অংশে রক্ত সরবরাহের ঘাটতি দেখা দিলে সেই অংশের কোষ কার্যক্ষমতা হারায়। আর এই অবস্থাটাই স্ট্রোক বলে পরিচিত। যেখানে ব্রেইনের রক্ত চলাচলের বিঘ্ন ঘটে যার ফলশ্রুতিতে রোগীরা বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ অনুভব করে। পৃথিবীতে যতগুলো মৃত্যুর কারণ রয়েছে তার মধ্যে স্ট্রোক হল দ্বিতীয় ও প্রধান কারণ এবং পঙ্গুত্তের অন্যতম প্রধান কারণ। 
স্ট্রোক সাধারণত ৪০ বছরের পরে , মধ্য বয়সে বা বয়স্ক রোগীদের বেশি হয়ে থাকে। তবে স্ট্রোক অল্প বয়সেও হতে পারে আবার বাচ্চাদেরও হতে পারে। বিশেষ করে যাদের রক্তনালীর গঠনগত পরিবর্তন থাকে অথবা রক্তে সমস্যা থাকে তাদের স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। স্ট্রোক সাধারণত দুই ধরনের হয় যথা;
  • রক্তক্ষরণ জনিত বা হেমোরেজিক স্ট্রোক।
  • স্কিমিক স্ট্রোক, এতে রক্তক্ষরণ হয় না।

স্ট্রোক এর লক্ষণ কি

স্ট্রোক এর লক্ষণ কি সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে স্ট্রোক এর লক্ষণ কি সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা স্ট্রোক এর লক্ষণ কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।স্ট্রোক হল মারাত্মক প্রাণঘাতী একটি রোগ। 

বৃটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা-এন এইচ এস স্ট্রোকের বেশ কিছু লক্ষণের কথা উল্লেখ করেছে। চলুন জেনে নেই স্ট্রোকের লক্ষণগুলো কি কি সেই সম্পর্কে;
  • একপাশে মুখ ঝুলে যেতে পারে।
  • হয়তো হাসতে বা কথা বলতে পারবেন না ঠিকমত।
  • মুখের এক পাশবা চোখ বেঁকে যেতে পারে, মানে অবশ হয়ে যেতে পারে।
  • কারো কারো ক্ষেত্রে দুই হাত অবশ হয়ে যেতে পারে।
  • অবশ না হলেও হাত নাড়াতে দুর্বল লাগতে পারে।
  • কারো কারো ক্ষেত্রে আবার এক পাশ অবশ হয়ে যেতে পারে।
  • কথা বললেও সেটা অস্পষ্ট শোনা যেতে পারে।
  • আস্তে কথা বলা বা কথার জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • অনেক সময় কথা বুঝাতেও পারেন না অনেক রোগী।

মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ

মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আরটিকালের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। 

মিনি স্ট্রোক হল ব্রেইন স্ট্রোক হওয়ার অ্যালার্মিং সাইন বা পূর্ববর্তী লক্ষণ।ট্রানজিয়েন্ট স্কিমিক অ্যাটাক বা মাইল্ড স্ট্রোক - সাময়িক সময়ের জন্য মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এটাকে অনেকে মিনি স্ট্রোক বা মাইল্ড স্ট্রোক বলা হয়। এটি ১৫ সেকেন্ড থেকে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। 

এ বিষয়ে জানিয়েছে এন এইচ এস। এমতাবস্থায় খুব দ্রুত চিকিৎসার পরামর্শ দিচ্ছে বৃটেনের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। কারণ এর ফলে কোন ব্যক্তি দ্রুতই বড় ধরনের স্ট্রোকের ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। মিনি স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হলো;
  • তীক্ষ্ণ মাথাব্যথা হবে।
  • চোখে ঝাপসা দেখবে, এটি এক চোখেও হতে পারে আবার দুই চোখেও হতে পারে।
  • শরীরের যেকোনো একটি অঙ্গ দুর্বল হয়ে যাবে বা অবশ হয়ে যাবে।
  • মিনি স্ট্রোকের রোগী কথা বলতে পারবে না, অর্থাৎ তাকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় দেখা যাবে।
  • দাঁড়ানো অবস্থায় থাকলে রোগী দাঁড়ানো অবস্থা থেকে পড়ে যাবে। পড়ে যাওয়ার পর ওঠার চেষ্টা করবে কিন্তু সে উঠতে পারবে না।
  • মিনি স্ট্রোকের রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে বা অজ্ঞান হবে।
উপরে উল্লেখিত লক্ষণ গুলো দেখামাত্রই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এরপর সিটি স্ক্যান বা এমআরআই করে দেখতে হবে এটি কোন ধরনের স্ট্রোক। আর এর উপরে এই চিকিৎসা নির্ভর করবে।

ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ

ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আর্টিকেলের এই পর্বটি আপনার জন্য। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।ঠিকমত কাজ করার জন্য শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো রক্তের মাধ্যমে মস্তিষ্কের অক্সিজেন ও পুষ্টির প্রয়োজন হয়। 

যদি রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায় তাহলে ব্রেনের সেলগুলো মারা যেতে শুরু করে। যার কারনে ব্রেন ইঞ্জুরি, শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে যাওয়া এমনকি মৃত্যুর আশঙ্কা বেশি থাকে। বৃটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা-এন এইচ এস জানাচ্ছে সাধারণত দুইটি কারণে স্ট্রোক হয়ে থাকে যেমন;

হেমোরেজিক স্ট্রোক - মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী দুর্বল রক্তনালী ফেটে যায়, যার কারণে রক্তক্ষরণ হয়।

স্কিমিক স্ট্রোক - রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।
এখন আমরা জানবো ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে;
  • প্রথমত ব্রেন স্ট্রোক হঠাৎ করে শুরু হবে।
  • যে কোন এক সাইড অর্থাৎ শরীরের একদিকে হাত এবং পা উভয়ই দুর্বল বা অবশ হয়ে যাবে।
  • একই সাথে মুখের এক সাইড বাঁকা হয়ে যেতে পারে।
  • বমি হতে পারে।
  • তীব্র মাথাব্যথা হতে পারে।
  • খিচুনি থাকতে পারে।
উপরে উল্লেখিত লক্ষণ গুলো দেখামাত্রই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এরপর সিটি স্ক্যান বা এমআরআই করে দেখতে হবে এটি কোন ধরনের স্ট্রোক। আর এর উপরে এই চিকিৎসা নির্ভর করবে।

ব্রেন স্ট্রোক হলে কি হয়

ব্রেন স্ট্রোক হলে কি হয় সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ বর্তমান সময়ে ব্রেন স্ট্রোক এর হার যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই এই বিষয়ে সচেতন থাকা সবার জন্য জরুরী। ব্রেন স্ট্রোক হলে ব্রেন পার্মানেন্টলি ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে যদি না সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নেওয়া হয়। 

বেশিরভাগ স্ট্রোকের রোগীরা সুস্থ হলেও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ অচল হয়ে যায়। তবে যদি সঠিক সময়ে চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে অনেকটাই আশা রাখা যায় সুস্থ হওয়ার। সাধারণত ব্রেন স্ট্রোক হলে শরীরের এক সাইড অর্থাৎ হাত এবং পা অবশ হয়ে যেতে পারে পাশাপাশি মুখের এক সাইড ও অবশ হয়ে যেতে পারে সাথে কথা বলতে সমস্যা হতে পারে। 

এছাড়াও ব্রেন স্ট্রোকের ফলে কাউকে চিনতে না পারাও হতে পারে একটি কারণ। তাই ব্রেন স্ট্রোক হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী।

ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়

ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ ব্রেন স্ট্রোক এর মত ভয়াবহ রোগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে হলে অবশ্যই এই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। নিজেকে সুস্থ রাখার পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করতে হবে। 

চর্বি জাতীয় খাবার এবং ধূমপান থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। নিয়মিত এক্সারসাইজ বা শরীর চর্চা করতে হবে।বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনো ব্যক্তি যদি চর্বি জাতীয় খাবার ও ধূমপান এড়িয়ে চলেন, হাইপারটেনশন থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাহলে স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই এড়ানো সম্ভব।

এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিকস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে। সুস্থ থাকতে নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাহলে ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচা সম্ভব হবে।

স্ট্রোক এর চিকিৎসা

স্ট্রোক এর চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে স্ট্রোক এর চিকিৎসা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা স্ট্রোক এর চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিই। আপনার মধ্যে যদি স্ট্রোকের কোন লক্ষণ থেকে থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। 

এরপর সিটি স্ক্যান বা এমআরআই করে দেখতে হবে এটি কোন ধরনের স্ট্রোক। আর এর উপরে এই চিকিৎসা নির্ভর করবে। রক্ত জমাট বাধা দূর করতে, রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে অনেকের ক্ষেত্রে ঔষধ ও ফিজিওথেরাপি কাজ করে। তবে কিছু ক্ষেত্রে রক্ত জমাট বেশি বাধলে রোগীর সার্জারি ও করাতে হয়। 

স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ডায়াগনোসিস বাহ রোগ নির্ণয় খুব জরুরী। যত আগে চিকিৎসা শুরু হবে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনো ব্যক্তি যদি চর্বি জাতীয় খাবার ও ধূমপান এড়িয়ে চলেন, হাইপারটেনশন থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাহলে স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই এড়ানো সম্ভব। 

এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিকস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে। সুস্থ থাকতে নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা

স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। স্ট্রোক এমন একটা রোগ যার তেমন কোন প্রাথমিক চিকিৎসা নেই। অর্থাৎ আপনি যদি বুঝতে পারেন যে রোগীর স্ট্রোক হয়েছে তাহলে প্রথমত রোগীকে শুইয়ে একদিকে কাজ করে দিতে হবে। যদি রোগী বমি করে তাহলে বমিটা যেন লাঞ্চের ভেতরে না যায় সেই জন্য। 

পারলে যত দ্রুত সম্ভব একটা অ্যাম্বুলেন্স ডাকবেন যেখানে অক্সিজেন সরবরাহ থাকবে। এরপর রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হসপিটালে পাঠাতে হবে। তবে এই কাজগুলো একজন স্ট্রোকের রোগীর ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব করা উচিত। স্ট্রোক এমন একটি রোগ যার বাড়িতে কোন চিকিৎসা নেই। তাই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

লেখকের মন্তব্য - মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো স্ট্রোক-মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ, চিকিৎসা,ব্রেন স্ট্রোক এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।

প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url