এমপক্স কী? এমপক্স কীভাবে ছড়ায়? এমপক্স রোগের লক্ষণগুলো কী
ঘামাচি কমানোর উপায় জানুনবিশ্বজুরে করোনা মহামারি ভাইরাসের পর নতুন করে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে এমপক্স ভাইরাস। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েকশো মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পরেছে। তাই দেরি না করে সবাই সবার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখতে এমপক্স ভাইরাস সম্পর্কে সাধারণ তথ্য গুলো জেনে রাখা অত্যান্ত জরুরি। আজ আমরা জানব এমপক্স কী? এমপক্স কীভাবে ছড়ায়? এমপক্স রোগের লক্ষণগুলো কী সেই সম্পর্কে।
বিশ্ব বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক বর্তায় জানিয়েছে যে, এমপক্স ভাইরাসটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিশ্বব্যাপী জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা- WHO। এই জরুরি অবস্থা বলতে বুঝায় এ রোগটি যেন মহামারি আকারে মানব শরীরে বিস্তার ঘটাতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
পোস্ট সূচিপত্রঃতাই সকলকেই সম্মিলিতভাবে সচেতন হতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা- WHO আরও জানিয়েছে যে, এমপক্স ভাইরাস সংক্রমণ রোধ না করতে পারলে এই ভাইরাস মিউটেশন হতে থাকবে এর ফলে রোগটি মারাত্মক আকার ধারণ করবে। তাই সর্বসাধারণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।
এমপক্স কী
এমপক্স এক প্রকার ছোঁয়াচে ভাইরাস (M-POX VIRUS)- এমপক্স ভাইরাসটি পূর্বে মাঙ্কিপক্স নামে পরিচিত ছিল। কারণ আফ্রিকায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রথম বানরের শরীরে এই ভাইরাসটি প্রকাশ পায়। তারপরে ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে বিশ্বব্যাপী মানুষের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরতে শুরু করে।
প্রাণীকূলের প্রতি বিদ্বেষমূলক দৃষ্টিভঙ্গি এড়ানোর জন্য এই ভাইরাসের নাম পরিবর্তন করে এমপক্স রাখা হয়। গবেষকদের মতে এমপক্স দুই ধরণের - ক্লেড ১ এবং ক্লেড ২ এর মধ্যেও আবার এ ও বি ভাগে বিভক্ত আছে।
ক্লেড ১ আফ্রিকায় কঙ্গো অঞ্চলে দীর্ঘদিন এর প্রদুর্ভাব ছিল এবং মৃত্যুহার বেশি ছিল এবং ক্লেড ২ ইউরোপে ছড়িয়ে পরে এবং এর মুত্যুহার কম ছিল। এমপক্স ভাইরাস অনেক আগে থেকেই ছিল এবং মাঝখানে কমে গিয়েছিল। সম্প্রতি ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এই ভাইরাস বাড়তে শুরু করেছে।
এমপক্স রোগের লক্ষণগুলো কী
ভাইরাস শরীরে ঢোকার ৩-১৭ দিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পাবে। ২-৪ সপ্তাহ সেই লক্ষণ স্থায়ী হতে পারে।( CDC,2024)Transmission: Close contact,sexual transmission,direct contact,infected bed Sheets clothes,transplacental transmission,drom infected animals,fomites (WHO,2023)
আরও পড়ুনঃ চর্মরোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে শরীরে সুস্পষ্ট ভাবে বেশকিছু লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন-
- প্রথম পর্যায়ে শরীরের মাংসপেশিতে ব্যথা করবে।
- রোগীর শরীরে জ্বর থাকবে।
- মাথা ব্যাথা করবে।
- গলা ব্যথা করবে
- লিম্ফ নোড ফোলা
- শরীরের ব্যাথা ও দুর্বল অনুভব করবে।
- এই রোগে আক্রান্ত রোগীর শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দিবে।
বর্তমানে যে সকল দেশে এমপক্স ছড়িয়ে পড়েছে?
বর্তমান সময়ে অনেকগুলো দেশে এমপক্স এর প্রাদুর্ভাব একই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, বিশেষ করে এমপক্স কঙ্গো এবং এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে বেশি দেখা যাচ্ছে। বর্তমান সময়ে এমন কিছু দেশে এমপক্স দেখা গেছে সাধারণত সেখানে এই রোগ দেখা যায় না।এমপক্স এ আক্রান্ত হওয়া দেশগুলো হলো বুরুন্ডি, উগান্ডা, রুয়ান্ডা এবং কেনিয়া।
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মতো পশ্চিম এবং মধ্য আফ্রিকার গ্রীষ্ম মন্ডলী ও রেইন ফরেস্ট সমৃদ্ধ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামগুলোতে সাধারণত এমপক্স বেশি দেখা যায়। এ ধরনের অঞ্চলগুলোতে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ এমপক্স এ আক্রান্ত হয় এবং শত শত মানুষ মৃত্যুবরণ করেন তবে এদের মধ্যে ১৫ বছরের কম বয়সী শিশুরা বেশি থাকে।
এমপক্স এর সাধারণত দুইটি ধরন রয়েছে। একটি হল ক্লেড ১ এবং ক্লেড ২। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুতর হল ক্লেড ১।ক্লেড ১ ভাইরাসটি কয়েক দশক ধরে কঙ্গোতে বিক্ষিপ্ত প্রাদুরভাবের কারণ ছিল। তবে বর্তমানে ছড়িয়ে পড়া এমপক্স একই প্রাদুর্ভাব বহন করছে। সাধারণত এই ক্লেড ১ এর ধরন গুলো প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় শিশুদের বেশি আক্রান্ত করছে।
বর্তমান সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ এ ইতিমধ্যে WHO বিশ্বব্যাপী ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট জারি করেছে, ইতোমধ্যে ১৬ হাজার রিপোর্টেড কেস এবং মৃতের সংখ্যা ৫১১ ছাড়িয়েছে। সুতরাং বলা যায়, এটা নিয়ে এখনই দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, আক্রান্ত দেশগুলো লকডাউন না করা হলে পৃথিবী আরেকবার চোখের সামনে ভয়ংকর অবস্থা দেখতে পারে সন্দেহ নাই।
এমপক্স সম্পর্কে যে বিষয় গুলো জানা প্রয়োজন
গতবছর যারা এমপক্স এ আক্রান্ত হয়েছিল তাদের তুলনায় এই রোগটি আরো নতুন ও গুরুতর ধরনের আকার ধারণ করেছে। অর্থাৎ এমপক্স ক্লেড ১ বি আরো গুরুতর হওয়ায় এ নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ক্লেড ১বি সম্পর্কে এখনো অনেক কিছু জানা বাকি রয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছে আগে তুলনায় দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে এই ক্লেড১বি ভাইরাসটি। সাথে সাথে আরও গুরুতর রোগের কারণও হতে পারে। আফ্রিকা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন সি ডি সি বলছে ২০২৪ সালের শুরু থেকে জুলাইয়ের শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৪ হাজার এরও বেশি মানুষ এমপক্স রোগে আক্রান্ত হয়েছে এদের মধ্যে ৪৫০ এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
এই সংখ্যাটি আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের তুলনায় ১৬০% বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পেয়েছে ১৯ শতাংশ বেশি। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে এম পক্সের মৃদু ধরন ক্লেড ২ এর কারণে জরুরী জনসাস্থ্য অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল।
সাধারণত এশিয়া মহাদেশ এবং আফ্রিকা মহাদেশের মতো যে দেশগুলোতে এই ভাইরাস দেখা যায় না এমন প্রায় ১০০টি দেশে এই রোগটি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে অতিরিক্ত ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীগুলোকে টিকা প্রদান করে নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে।
এমপক্স কীভাবে ছড়ায়
এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে সুস্থ ব্যক্তির শরীরে ছড়ায়। বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন, এমপক্স ভাইরাসটি সংক্রামক ও ছোঁয়াচে। এই ভাইরাসটি যেভাবে মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পরে তা নিম্নে আলোচনা করা হল-
- এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির শরীর স্পর্শ করলে।
- সন্তানসম্ভবা নারী এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তার পেটের ভিতরের সন্তান এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
- এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর বুকের দুধ সন্তান পান করলে এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
- আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়ালে, চুমু খেলে।
- আক্রান্ত ব্যক্তির খাওয়া খাবার খেলে।
- আক্রান্ত ব্যাক্তির কাছাকাছি গিয়ে কথা বলার সময় শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে ছড়ায়।
- আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা পোশাক, তোয়ালে, বিছানার চাদর ও যেকোন ব্যবহার্য জিনিসিপত্র কোন সুস্থ ব্যাক্তি ব্যবহার করলে।
- বন্যপ্রাণী শিকার করার পরে চামড়া ছেলা ও মাংস কাটার পরে খুব ভালোভাবে সাবান বা হ্যান্ড ওয়াস দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এমনকি রান্না করার সময় কম তাপে রান্ন করা যাবে না। সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তাই এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করাটাই উত্তম। তাই যতটা সম্ভব ব্যক্তিগত ভাবে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
এমপক্স নিয়ে সবচেয়ে বেশি ঝুকিতে যারা?
সাধারণত এমপক্স এর উপসর্গ যুক্ত ব্যক্তির আশেপাশের মানুষ অর্থাৎ সহকর্মী এবং পরিবারের সদস্য সহ তার ঘনিষ্ঠরা রোগীর সংস্পর্শে আসার কারণে এই ভাইরাসের আক্রান্ত হতে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি কে ঝুঁকিতে রয়েছে সেই সম্পর্কে জানার জন্য বিশেষজ্ঞরা পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তবে ধারণা করা হচ্ছে এর মধ্যে অল্প বয়সী শিশুরা থাকতে পারে। কারণ বড়দের তুলনায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই দুর্বল। অন্যদিকে দেখা যায় অনেক শিশুই অপুষ্টি জনিত রোগে ভুগে থাকে। যার কারণে এই কঠিন রোগের সাথে লড়াই করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে।
এছাড়াও ছোট শিশুরা যেহেতু খুবই ঘনিষ্ঠভাবে খেলাধুলা করে অর্থাৎ একে অপরের গায়ের সাথে লেগে খেলাধুলা করে যে কারণে তাদের এই রোগের ঝুঁকি বেশি রয়েছে। এছাড়াও দীর্ঘদিন আগে অর্থাৎ 4 দশক আগে অন্ধ হয়ে যাওয়া গুটি বসন্ত রোগের টিকা ও তারা পাচ্ছে না।
তাই বয়স্করা যারা টিকা পেয়েছে তারা হয়তো এই রোগ থেকে কিছুটা সুরক্ষিত। বিশেষ করে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের রয়েছে তারা এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার বেশি সম্ভাবনা রয়েছে যেমন গর্ভবতী মহিলা।
এই রোগ থেকে বাঁচতে এমপক্স এ আক্রান্ত রোগীর কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখা উচিত। ভাইরাসটি যদি আপনার আশেপাশের কারো হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ঘন ঘন সাবান পানি দিয়ে আপনার হাত পরিষ্কার রাখবেন।
শরীরের সমস্ত ক্ষত ছেড়ে না যাওয়া পর্যন্ত এমপক্স রোগীর থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন। এছাড়াও WHO বলছেন এই রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সাথে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত যৌন সম্পর্কের সময় সর্তকতা হিসেবে কনডম ব্যবহার করা উচিত।
এমপক্সের কোন টিকা আছে?
এমপক্স ভাইরাসের সুনির্দিষ্ট এখনও কোন চিকিৎসা চালু হয়নি। এই ভাইরাসের সুনির্দিষ্ট প্রতিরোধন কোন ঔষধ নেই। এই ভাইরাসের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা চলেছে। বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন রোগীদের যথাযথ যত্ন করার মধ্য দিয়ে এই ভাইরাসের বিস্তার রোধ করা কিছুটা সম্ভব।
তবে ২০২০ সালে CDC Smallpox Vaccine Mpox এর জন্য Approved করে। Live attenuated vaccine JYNNEOS (brand name imvamune,imvanex) নামে পরিচিত, ২ টি ডোজ ২৮ দিনের ব্যবধানে দেওয়া হয়, যদিও Smallpox ভ্যাকসিন Mpox এ কতটুকু কার্যকারী সেটা আরো রিসার্চ প্রয়োজন।
তবে যেহেতু এটা enveloped ভাইরাস, এবং ফোমাইটস থেকেও ছড়ায় সুতরাং আবারো mask,Hand hygiene এর বিকল্প নাই।
- এই রোগে কেউ আক্রান্ত হলে তাকে আলাদা রাখতে হবে।
- বিমানবন্দর, নৌ বন্দর ও স্থল বন্দরে স্ক্রিনিং চালু রাখতে হবে।
- যদি কেউ দেশের বাইরে থেকে অথবা আক্রান্ত দেশে থেকে আমাদের দেশে আসে তাকে কয়েকদিন কোয়ারেন্টিনে রাখতে হবে।
- উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা প্রদান করতে হবে।
- শরীরে লালচে ফুসকুড়ি বা ফোসকা দেখা দিলে এবং ব্যথা অনুভব করলে ব্যথা কমানোর ওষুধ দিতে হবে।
- রোগীকে পুষ্টিকর খাবার ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখতে হবে।
- রোগীর ব্যবহার্য জিনিস পত্র পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে পুনরায় জীবানুনাশক লিকুেইড (স্যাভলন, ডেটল, পভিসেপ) দিয়ে কয়েক মিনিট ভিজিয়ে রেখে কড়া রোদে শুকাতে হবে।
- জলবসন্ত বা গুটিবসন্ত হলে রোগীকে আমরা যেভাবে যত্ন নেই ঠিক সেভাবে এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিকে যন্ত নিতে হবে।
- রোগীর অবস্থা জটিল হলে তাকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা নিতে হবে।
- এমপক্স যেহেতু ছোঁয়াচে তাই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেন একজনের শরীর থেকে অন্য জনের শরীরে না ছড়ায়।
- রোগীর সাথে কথা বলার সময় উভয় মাক্স লাগিয়ে নিবেন।
- এই রোগে লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন নাম্বারে ফোন করে জানাতে হবে।
- আমাদের দেশের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল গুলোকে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে কারণ এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যাক্তিকে পাওয়া মাত্রই তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
- কোন দেশের পক্ষে একক প্রচেষ্টায় এই ভাইরাসের মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। তাই বিশ্বের সকলের এমপক্স ভাইরাসের মোকাবিলা করা জন্য এগিয়ে আসতে হবে তাহলে আপনে আমি ও আগামী দিনের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুন্দর দিন উপহার দিতে পারবো।
লেখকের মন্তব্য - এমপক্স রোগের লক্ষণগুলো কী
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি হয়তো উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো অর্থাৎ এমপক্স কী? এমপক্স কীভাবে ছড়ায়? এমপক্স রোগের লক্ষণগুলো কী সেই সম্পর্কে জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন।
চেষ্টা করব আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। প্রতিদিন নিত্যনতুন ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আয়াত ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url